Posts

Showing posts from August, 2020

টিটাগড়ে বোমাবাজি

Image
টিটাগড়ে বোমাবাজির অভিযোগ স্থানীয় যুবকদের নামে, আটক ১ বলোরাম বোস , টিটাগড়ঃ গতকাল রাতে বোম মারা নিয়ে উত্তেজনা ছড়ায় টিটাগর পৌরসভার অন্তর্গত 15 নম্বর ওয়ার্ডে।  ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রাতে টিটাগর পৌরসভার অন্তর্গত 15 নম্বর ওয়ার্ডের এম জি রোড গোষ্ঠ মন্দির অঞ্চলে । হঠাৎই গভীর রাতে একদল দুষ্কৃতী বোম মারে এলাকায় । সেই বোম এর আওয়াজ শুনে এলাকার মানুষ বেরিয়ে পড়ে । তারপরে খড়দহ থানায় খবর দেওয়া হয় । খড়দহ থানার এক বিরাট পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে আসে । এলাকার মানুষের অভিযোগ,  এই অঞ্চলে বেশ কিছুদিন ধরে মদ খাওয়া , অসামাজিক কাজ করা হচ্ছিল । এলাকার মানুষ তার প্রতিবাদ করে । তার জেরে গত ৫ দিন আগে এই অঞ্চলে পাঁচ-ছয়টা বোম মারা হয় । তারপরে আবার গতকাল রাতে সাত-আটজন আসে এবং বোম মেরে পালিয়ে যায় । বোমের আওয়াজ এলাকা কেঁপে ওঠে । এলাকার মানুষ বেরিয়ে পড়েন রাস্তায়। এলাকার মানুষের অভিযোগ , পাশের পাড়ার কয়েকটি যুবক তারা দীর্ঘদিন ধরে এই অঞ্চলে অসামাজিক কাজ করে বেড়াচ্ছে । তার ফলে এই বোমাবাজি ।  এই মন্দির অঞ্চলে মহিলারা বসে থাকে । বাচ্চারা খেলাধুলা করে।  এইভাবে যদি দুষ্কৃতীদের আক্রমণ চলে তাহলে সাধারণ মানুষ বাড়

"তোমরা আমাকে মেয়েদের পিরিয়েডের রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো " - উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে

Image
********* স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতাজীর বাণী নিয়ে ট্রোল,                   সমালোচনা সোশ্যাল মিডিয়ায় *********   সঞ্জয় মন্ডল :   এত বড় একটা লজ্জাজনক বিকৃত পোস্ট, নিরব বুদ্ধিজীবী থেকে সমাজের সাধারণ মানুষ ।  সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি পোস্ট করেছেন একজন ব্যক্তি । ছবিটি হলো নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর । ছবির সামনে রাখা রয়েছে একটি স্যানিটারি ন্যাপকিন , যাকে চলতি কথায় আমরা  প্যাড বলি । সেই  প্যাডের মধ্যে  লাগানো রয়েছে মেয়েদের  রজস্বলা পর্বের রক্ত।  এই ছবিকে ঘুরে সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠেছে আলোড়ন। দেশের এক স্বাধীনতা সংগ্রামীকে নিয়ে মজার পোস্টের মাধ্যমে তার সন্মান নষ্ট করা হচ্ছে।  আজ থেকে প্রায় ৭৮ বছর আগে আজাদ হিন্দ ফৌজের সর্বাধিনায়ক নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু  ভারতবাসীর  উদ্দেশ্যে বলেছিলেন,  " তোমরা আমায় রক্ত দাও , আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব" ।  এই বজ্রকন্ঠের বাণী উত্তাল করে দিয়েছিল গোটা দেশবাসীকে । পরাধীনতার নিকষ কালো অন্ধকারে ডুবে থাকা ভারতবাসীর কাছে এই আহবান যেন দেবতার আদেশ হয়ে দাঁড়িয়েছিল ।  জাতি ধর্ম, বর্ন, ধনী-দরিদ্র নির্বিশেষে সমাজের সমস্ত অংশ উজ্জীবিত হয়ে উঠেছিল  মুহুর্ত

বৃষ্টিতে জলমগ্ন রাস্তাঘাট

Image
বিভা মোড়,কামারহাটি (ক্যামেরাঃ মনোজ দাস)  ঘন্টাখানেকের বৃষ্টিতে জল ভরা রাস্তা  নিজস্ব প্রতিবেদন, কামারহাটিঃ কয়েক ঘন্টা বৃষ্টিতে জলে ঢেকে গেল রাস্তাঘাট। কামারহাটি পৌরসভার অন্তর্গত বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন। কিছুক্ষণ বৃষ্টি হতেই রাস্তা দিয়ে চলা দায় হয়ে দাঁড়ায় এই সমস্ত এলাকায়। কামারহাটি পৌরসভার ৩৫টি ওয়ার্ড জুড়ে রাজ্য সরকারের অনুপ্রেরণায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও রাস্তায় এখনও নেই ঠিকমত জল নিকাশি ব্যবস্থা। যার জেরে অল্প সামান্য বৃষ্টিতেই জলমগ্ন হয়ে পড়ে রাস্তাঘাট সহ বিভিন্ন এলাকাগুলো। বেলঘরিয়া ২ নম্বর গেট থেকে শুরু করে আগরপাড়া বটতলা, শ্রীপল্লী, ভার্নার লেন, উমেশ মুখার্জী রোড এইসমস্ত বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি হওয়ার পরেও জল জমে থাকে।  করোনা মহামারিকালে রাস্তাঘাট বৃষ্টি জলে নালা নর্দমার নোংরা জলে ভরে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে রয়েছে ডেঙ্গু সংক্রমণের সম্ভাবনাও। রাস্তাঘাট ঝাঁ চকচকে করা হলেও অধিকাংশ রাস্তাতেই এখনও হয়নি সঠিক জলনিকাশি ব্যবস্থা। তারফলে জল জমে থাকছে বেশখানিক্ষণ ধরে। 

অশান্তির জেরে বদলে গেল সুপার

Image
সাগরদত্ত মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল সুপার বদল নিজস্ব প্রতিবেদন, কামারহাটিঃ   হাসপাতালের হাল ফেরাতেই বোধ হয় বদলে দেওয়া হলো সুপারকে। সাগরদত্ত মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালের এমএসপি সুপার পলাশ দাসকে সরিয়ে দেওয়া হলো হাসপাতাল থেকে। রাজ্যের স্বাস্থ্যভবনের নির্দেশে রামপুরহাট হাসপাতালে সুপার হিসেবে তৎজলদি সরিয়ে দেওয়া হয় তাকে। তার পরিবর্তে হাসপাতালে এলেন রামপুরহাট হাসপাতালের সুপার সুজয় মিস্ত্রি। করোনা আবহের মাঝে হঠাৎ রাজ্য সরকারের সিদ্ধান্তে কামারহাটি সাগরদত্ত মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালে করোনা চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। তবুও একের পর এক অভিযোগ ছিল সাগরদত্ত হাসপাতালের চিকিৎসা কাঠামো নিয়ে। এই হাসপাতালকে কোভিড ১৯ হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণার পর থেকে করোনার চিকিৎসা ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে চিকিৎসার জন্যে এলে অধিকাংশ রোগীদের ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছিল। এই রকম নানা কারণে দৈনন্দিন অশান্তি লেগেই থাকত হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়ে। এই রকম ঝুরি ঝুরি অভিযোগ ছিল সাগরদত্ত হাসপাতালের প্রাক্তন সুপার তথা বহরমপুর হাসপাতালের বর্তমান সুপার পলাশ দাসের বিরুদ্ধে। স্বাস্থ্য ভবন সূত্রের খবর, এই সমস্ত অভিযোগের জেরে স্থানান্তরিত কর