Posts

Showing posts from October, 2020

খাবারের লোভে যৌন নির্যাতন নাবালিকাকে

Image
  বিশ্বজিৎ দাস, পূর্ব বর্ধমানঃ খাবারের লোভ দেখিয়ে নাবালিকাকে ধর্ষণ এক পৌঢ়ের।  বছর ৫৮ এর এক ব্যাক্তি নাম গৌরমোহন দাস গতকাল সন্ধ্যায় খাবার খাওয়ানোর নাম করে পাশের বাড়ি থেকে এক নাবালিকাকে নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে যায়। বেশখানিকক্ষণ বাড়ির মেয়েকে খুঁজে না পাওয়া গেলে নাবালিকার মা বাবা গৌর মোহন বাবুর ঘরে তাদের দুজনকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে। ঘটনাটি ঘটেছে জেলার ভাতার এলাকায়। নাবালিকার বাবা ভাতার থানায় গৌরমোহন দাসের নামে তার মেয়ের যৌন নির্যাতনের   অপরাধের দোষে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ইতিমধ্যেই ভাতার থানার পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে। আজ তাকে বর্ধমান আদালতে তোলা হয়। 

মার্কসীয় সাহিত্য বুক স্টলে দুষ্কৃতি হামলা

Image
বলোরাম বোস, বরাহনগরঃ গভীর রাতে মার্কসীয় সাহিত্য বুক স্টলে হামলা দুষ্কৃতিদের। তারা তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতি। অভিযোগ বামেদের। সপ্তমীর দিন গভীর রাতে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা সমাজবিরোধীদের মত ভেঙে দিল মার্কসীয় সাহিত্য বুক স্টল। বরানগর পৌরসভার অন্তর্গত কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের কুলতলা মোড়ে অবস্থিত মার্কসীয় স্টলে গভীর রাতে হয় এই হামলা। বরানগর পৌরসভার অন্তর্গত কুড়ি নম্বর ওয়ার্ডের সিপিআইএম বরানগর দু'নম্বর এরিয়া কমিটির অন্তর্গত কুড়ি নম্বর ওয়ার্ড শাখার পক্ষ থেকে প্রতি বছরের মত এই বছরও শারদীয়া উপলক্ষে পুজোর বই সহ মার্কসীয় সাহিত্য এবং বিভিন্ন সাহিত্যের বিষয়ে বইয়ের সম্ভার নিয়ে বুক স্টল খোলা হয়। গত ২৫ বছর ধরে এইভাবে শারদীয়া উপলক্ষে বই এর স্টল খোলা হয় মার্কসবাদের পক্ষ থেকে। সেখানে রাজনৈতিক আক্রোশের জেরে হামলা।  ২০১১ সাল থেকে শারদীয়া উপলক্ষে ওই একই জায়গায় বরানগর থানা থেকে অনুমোদন নিয়েই বুক স্টল করা হয়। কিন্তু ব্যতিক্রম ঘটলো এবছর। প্রশাসনিক অনুমতি থাকলেও মিললো না প্রশাসনিক নিরাপত্তা।কলকাতা কর্পোরেশন লাগোয়া অঞ্চল সিঁথি থানার পক্ষ থেকেও বারবার করে উত্তর দমদম বিধানসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম বিধা

বিজয় দশমীর শুভেচ্ছা রাজ্যপালের

Image
নিজস্ব প্রতিবেদনঃ আজ মহা নবমী। তবে তিথি অনুসারে নবমীর সকালে দশমী পড়ে যাওয়ায় সকাল সকাল ট্যুইটারের মাধ্যমে দশমীর শুভেচ্ছা বার্তা জানালেন রাজ্যপাল জগদ্বীপ ধনকড়।  তিনি ট্যুইট করে জানিয়েছেন,”বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানাই সকলকে। মহাপর্ব অসত্যের চেয়ে মন্দ এবং সত্যের উপরে ভালোর জয়কে নির্দেশ করে। আনন্দ এবং সুখের এই উৎসব চলমান। মহামারিটির মন্দ প্রভাবগুলো থেকে আমাদের রক্ষা করুন এবং আমাদের সকলের জন্য শান্তি, সমৃদ্ধি এবং সুখ এনে দিন”।  এই মহামারি কালের মাঝেও সরকারি নির্দেশে পালিত হচ্ছে বাঙ্গালীর শ্রেষ্ঠ উৎসব দূর্গাপূজার অনুষ্ঠান। দেশবাসীকে আনন্দ এবং সুখ সমৃদ্ধে ভরে তোলার শুভেচ্ছা কামনা করলেন রাজ্যপাল।

"স্বাধীনতা আর সমালোচনার ঊর্ধ্বে থাকা এক নয় " - মন্তব্য করলেন 'ঐক্য বাংলা'র সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী সুলগ্না দাশগুপ্ত*

Image
নারীবাদের বিরোধিতা করে অনেক দিন থেকে ই বিতর্কে বাংলার প্রথম মুক্ত পন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন ঐক্য বাংলার নেত্রী ও সাধারণ সম্পাদিকা সুলগ্না দাশগুপ্ত। নিজে একজন শিক্ষিতা এবং রাজনৈতিক ভাবে সচেতন ভাষা অধিকার কর্মী হয়ে ও এই বিতর্কিত, পিছিয়ে থাকা দৃষ্টিকোণ এর তাৎপর্য কি?  এ বিষয়ে তাঁর সর্বপ্রথম সাক্ষাৎকারে মুখ খুললেন সূলগ্না। সরাসরি মূল প্রশ্নে চলে যাই। আপনি নারী হয়ে এত নারীবিরোধী কেন?  আমি একদমই নারী বিরোধী নই। আমি নারীবাদ বিরোধী। আমি লিবার্টারিয়ান বা মুক্ত পন্থী। তাই স্বাভাবিকভাবেই ব্যক্তির অধিকারে বিশ্বাসী। কোন লিঙ্গ ভিত্তিক গোষ্ঠীর বিশেষ অধিকারে নয়। সেজন্যেই, আমি লিঙ্গ সাম্য বিরোধী তো নয়ই, লিঙ্গ সাম্যে গভীরভাবে বিশ্বাসী বলেই নারীবাদ বিরোধী।  কিন্তু ভারতের বাস্তবে আপনার অবস্থান এর প্রাসঙ্গিকতা কি? নারীর বিশেষ অধিকার তো দূরের কথা নূন্যতম অধিকার টুকুও নেই। একদমই তাই। কন্যা ভ্রুণ হত্যা, পণপ্রথা, বাল্যবিবাহ, বধু হত্যা, ধর্ষণ - এগুলো ভারতীয় সমাজের এক একটা কলঙ্ক। যদিও এগুলোর মধ্যে বেশিরভাগ এর প্রভাব কিন্তু বাঙালি সমাজে হয় নেই অথবা তুলনামূলকভাবে অনেক কম। এগুলো আমাদের শিক্ষার বা সমাজে

এবার পুজোয় সহায় Next Envission NGO

Image
নিজস্ব প্রতিবেদন, কলকাতাঃ পুজো আমাদের সবার.. সবাই চায় পুজোর এই কয়েকটা দিন, সব দুঃখ দূরে সরিয়ে,আনন্দ করে কাটাতে...আজ দূর্গা  পুজোর দিনে দূর্গা মা এর কোনো সন্তান যদি অভুক্ত থাকে তাহলে কিভাবে মা এর পুজো সুসম্পূর্ণ হবে। তাই Next Envision NGO এর পিঙ্কি ঘোষ এর উদ্যোগে নদীয়া জেলার বানপুর এলাকার বাসিন্দা ভোগীরত মণ্ডল, নিজের স্ত্রী কে নিয়ে থাকেন ইটভাটায় কাছে একটি গ্রামে। তার কোমর একদম ভাঙ্গা, কোনো মতে হাঁটেন, ভিক্ষে করে সংসার চালান, তার স্ত্রী চোখে দেখেন না, কানেও শোনেন না তাও ওভাবেই রান্না করেন নিজেদের দুজনের জন্যে। ওনাদের ছেলে আছে কিন্তু সে বাবা মা কে দেখে না। কিছু দিন আগে মাজদিয়া তে পিঙ্কি ঘোষের বাড়িতে ভিক্ষা করতে যান এই ব্যাক্তি, তখনি পিঙ্কি তার নাম ঠিকানা জেনে নেন এবং দূর্গা পুজোর দিন ওই এলাকার সুজিত নামের একজন পরিচিতি ভাই এর সাহায্যে পৌঁছে যান তার বাড়িতে যাতে পুজোর এই একটা মাস যেনো এই বয়স্ক মানুষ টাকে ভিক্ষার ঝুলি হাত এ নিয়ে রাস্তায় না বেরোতে হয়..সেই জন্য Next Envision NGO এর তরফ থেকে যতো টুকু সম্ভব, তার হাতে তুলে দিল এক মাসের যাবতীয় খাদ্য সামগ্রী, সাথে সাবান এবং মাস্ক আর একটু মি

ধরার মাঝে সরায় সাজলো বেলঘরিয়া মানসবাগ

Image
বলরাম বোস, বেলঘরিয়াঃ বেলঘড়িয়া মানস বাঘ সর্বজনীন দূর্গা উৎসব পুজো কমিটি এবছর পদার্পণ করল ৭৩ বছরে। এই 73 বছরের পুজোর ভাবনা "ধরার মাঝে সরা"।  মন্ডপটির ভাবনা রুপায়ন ও প্রতিমা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শুধু নয় জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এশিয়ান পেইন্টস ১৬ বার প্রাপ্ত শিল্পী সনাতন দিন্দা মন্ডপ নির্মাণ করেছেন এবং আর্ট কলেজের ছাত্রী তাপসী সাহা চক্রবর্তী।  উনার সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন সন্দীপ সাহ।।  এই কাজেতে সামঞ্জস্য রেখে এই কাজকে আরো সুন্দর করে তুলেছে আলোকসজ্জার মধ্যে দিয়ে কল্যান ঘোষ "ধরার মাঝে সরা" এই ভাবনাটা আসার কারণ হিসেবে করোনা আবহে করোনাভাইরাস প্লাস্টিক, লোহা, মেটাল জাতীয় জিনিসের উপরে থাক। কিন্তু ধরিত্রীতে থাকে কম মানুষ এই করোনা আবহে মানুষের মনের মধ্যে যে ভয় ভীতি সৃষ্টি হয়েছে,  দীর্ঘদিন ঘর বন্দী অবস্থায় থাকা আমাদের জন্ম এই ধরিত্রীতে এবং মৃত্যু বা সব শেষ হয় এই ধরিত্রীতে। তাই নাম দেওয়া হয়েছে ধরার মাঝে সরা। মন্ডপ তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ, কাঠ, চট, সরা, মাটির কলস, মাটির থালা, ভেষজ রং, গামছা -  এরকম বিভিন্ন জিনিস দিয়ে এ বছরের এই মণ্ডপ নির্মিত হয়েছে এব

হাইকোর্টকে চ্যালেঞ্জ জানালে পুজো বন্ধ হয়ে যেতে পারে- উদ্যোক্তা

Image
বিশ্বজিৎ দাস, কলকাতাঃ পুজো মন্ডপে দর্শনার্থীদের জন্য থাকবে "নো এন্ট্রি জোন"।      "কলকাতা উচ্চ আদালতের রায়কে চালেঞ্জ জানিয়ে রাজ্য দেশের শীর্ষ আদলতে গেলে, শেষে পুজো-টাই না বন্ধ হয়ে যায়- এমনটাই মনে করছেন হাইকোর্টের আইনজীবী ও কলকাতার বেশ কিছু পুজো উদ্যোক্তাদরা। উল্লেখ্য, এই একই ধরনের ঘটনা ঘটে গেছে মহারাষ্ট্রে গণেশ পুজোর সময়। সেখানে মহারাষ্ট্র সরকার হাইকোর্টের বিরুদ্ধে, সুপ্রিম কোর্টে গেলে; শীর্ষ আদালতের নির্দেশে গণেশ পুজোই বন্ধ হয়ে যায়। মহারাষ্ট্রে গণেশ পুজো নিয়ে, দেশের শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি এস এ বোবদের ডিভিশন বেঞ্চ স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, “গণেশ পুজোতে কোনও জনসমাগম হতে দেওয়া যাবে না। এমনিতেই দূর্গা পুজোর মতই গণেশ উৎসবেও লাগামছাড়া ভিড় হয়। সেই ভিড় এবার কোনওমতেই হতে দেওয়া যাবে না, জমায়েতের কোনও অনুমতিই মিলবে না”। বলে জানিয়ে দেয় শীর্ষ আদালত। ফলে পশ্চিমবঙ্গ সরকার দুর্গা পুজো নিয়ে যে, আলাদা কোন রায় পাবে, তা আশা করছেন না কেউই। ফলে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার সুপ্রিম কোর্টে গেলে; পুজোয় অনুমতি পাওয়া তো দূরের কথা; যেটুকু পুজো হচ্ছিল, তাও না বন্ধ হয়ে যায়; এমনটাই আশঙ্কা অনেকেরই।

পুজো প্যান্ডেলে দর্শনার্থীদের জন্য প্রবেশে 'নো এন্ট্রি জোন', রায় ঘোষণা কলকাতা হাইকোর্টের

Image
নিজস্ব প্রতিবেদন, কলকাতাঃ করোনা প্রকোপকালের মাঝে বাঙ্গালীর শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপূজার মরশুমে তৃতীয়ার দিন সমস্ত পুজো মন্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেওয়া হলো। কলকাতা হাইকোর্ট জনস্বার্থ মামলায় এমন নির্দেশ জারি করল। এই সংক্রমণকালের মাঝে প্রত্যেক মন্ডপে দর্শনার্থীদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। তবে পূজোর দিনগুলোতে ভিড় সামলানোর ক্ষেত্রে তা কতটা সম্ভব হবে তা বলা মুশকিল। তার জেরে মন্ডপে হাইকোর্টের নির্দেশে আজ থেকে থাকবে "নো এন্ট্রি জোন"।  প্রত্যেক মন্ডপে থাকবে বাফার জোন। একমাত্র পুজো কমিটির উদ্যোক্তারাই মন্ডপে প্রবেশ করতে পারবেন। তাও আবার ২৫ জনের বেশি নয়।  এই সময় ভিড় নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে এটাই একমাত্র উপায়। তা নাহলে এবার পুজোর আনন্দে করোনা বিষ্ফোরণে প্রাণ সংশয়ের সম্ভাবনা ছিল প্রবল।  জানালেন বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধির ক্ষেত্রে যথেষ্ট সংশয় প্রকাশ করেছেন চিকিৎসকরাও। ফলে পুলিশ পাহারায় তিন হাজার পুজো মন্ডপের দিকে নজরহারি রাখা সম্ভব নয়। সম্ভব নয় ভিড় সামলানোর ক্ষেত্রেও।  তাই সব পুজো মন্ডপেই কাল থেকে থাকছে " নো এন্ট্রি জোন"।  করোনা সংক্রমণ

*পুজোর আনন্দে বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্নদের সামিল করল প্রেস ক্লাব*

Image
নিতাইমালাকার,কলকাতাঃ  শুক্রবার  কলকাতা  প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে এক'শ জন বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন মানুষকে আসন্ন দূর্গা পুজো উপলক্ষে পোষাক বিতরণ করা হল। এই পোষাক বিতরণে সহযোগিতা করে স্মরণম ফাউন্ডেশন । এছাড়া সমাজের পিছিয়ে পড়া শিশুদের জন্য বিতরণ করা হল , ডাল, ভোজ্য তেল, চিনি, চিঁড়ে, হলুদ, নুন, বিস্কুট। সেই সঙ্গে করোনা রোধে দেওয়া হল মাস্ক, বিছানার চাদর, শাড়ি, গেঞ্জি, সাবান, নারকেল তেল, চা, ইত্যাদি । উপস্থিত ছিলেন আলম বাজার রামকৃষ্ণ মঠের সম্পাদক স্বামী শারদাত্মানন্দ। রামকৃষ্ণ মঠের সদস্য সুশান্ত রায়। স্মরণম ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অজিত ভার্মা । অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন প্রেস ক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস সুর । 

অভিনেত্রী কঙ্কনা রাণাউতের বিরুদ্ধে এফআইআরের নির্দেশ বান্দ্রা আদালতের

Image
নিজস্ব প্রতিবেদন, মুম্বাইঃ একের পর এক বিতর্কে জড়াচ্ছেন অভিনেত্রী কঙ্কনা রানাউত। তার বিরুদ্ধে ফের এফআইআর দায়ের। ধর্মীয় বিভেদ ছড়িয়ে প্ররোচিত করার চেষ্টা - এই অভিযোগের ভিত্তিতে এফআইআরের নির্দেশ দিল মুম্বাইয়ের বান্দ্রা আদালত। হিন্দি চলচ্চিত্র জগত জুড়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির দোষে দুষ্ট কঙ্কনা।  অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ মুম্বাই পৌরসভাকে বাবর সেনার তকমা দিয়েছেন।পালঘরের সাধুদের পিটিয়ে মারার পরিপ্রেক্ষিতে সাম্প্রদায়িক  তরজায় জড়ান অভিনেত্রী কঙ্কনা।  অনবরত বলিউড চলচ্চিত্র জগতের সুনাম নষ্ট করার চেষ্টা এবং ধর্ম নিয়ে দাঙ্গা সৃষ্টির দোষে দুষ্ট কঙ্কনাকে এক কাস্টিং ডিরেওকটরের আবেদনে এফআইআরের নির্দেশ আদালতের। আবেদনকারী আশরাফআলি সৈয়দ কঙ্গনা ও তাঁর বোন রঙ্গোলি চান্দেলের সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বেশকিছু মন্তব্য তুলে ধরে বলেছেন, তাঁরা সুপরিচিত। একাধিকবার বলিউড চলচ্চিত্র জগতের বিভিন্ন স্বনামধন্য ব্যাক্তিদের দিকে আঙ্গুল তুলে দাবি করেছেন খুনি, মাদক পাচারকারী বলে। আবার সমালোচনার ঝড় উঠেছে স্বজনপোষণ নিয়েও। ফের জল্পনা অভিনেত্রীকে ঘিরে। তার ধর্মীয় মন্তব্যের জেরে পুলিশি জালে ফাসলেন অভিনেত্রী।।।

জীবাণুমুক্তকরণে সপ্তাহব্যাপী অভিযান পালন কামারহাটি জুড়ে

Image
বলোরাম বোস, কামারহাটিঃ   দিনের পর দিন বাড়ছে করোনা প্রকোপ। বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাতে ভারত বিশ্বের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে। আমাদের রাজ্যেও যে পরিমাণ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে অনবরত। এই রকম পরিস্থিতির মাঝে করোনার সাথে লড়াই করার যুদ্ধে জয়ী হবার জন্য এবং তার পাশে পাশে ডেঙ্গু সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে সপ্তাহব্যাপী কামারহাটি পৌরসভার পক্ষ থেকে একটি বিশেষ অভিযান কর্মসূচি পালন করা হয়।   ডেঙ্গুজ্বরকে আটকানোর জন্য এক সপ্তাহ জুড়ে  কামারহাটি পৌরসভার  পক্ষ থেকে যে প্রচার অভিযান কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল তার আজ শেষ দিন। সেই শেষ দিনে আড়িয়াদহ কালাচাঁদ স্কুল মোড় থেকে একটি পদযাত্রা আয়োজন করা হয়।  সারা সপ্তাহ জুড়ে পৌরসভার পক্ষ থেকে বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে নজরদারি রাখেন প্রশাসক মন্ডলীর সদস্যরাও। অন্তিম দিনের এই প্রচার অভিযানে পৌরসভার কর্মচারীরা সহ এলাকার অনেক মানুষ এই পদযাত্রায় পা মেলান। এই পদযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন কামারহাটি পৌরসভা পৌর প্রশাসক গোপাল সাহা, কামারহাটি পৌর প্রশাসক মন্ডলীর সদস্য বিমল সাহা, বেলঘড়িয়া থানার আইসি রতন চক্রবর্তী সহ কামারহাটি পৌরসভার উচ্চ

পুজোয় এবার বৃষ্টির সম্ভাবনা

Image
নিজস্ব প্রতিবেদন , কলকাতাঃ  এবার পুজোয় কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর ভাসবে বৃষ্টিতে। বঙ্গোপসাগরের উপর ঘনীভূত হওয়ার নিম্নচাপের জেরে এবছর দুর্গাপুজো কোথাও কোথাও মাঝারি কোথাও বা ব্যাপক বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। নিম্নচাপের জেরে এ বছর ষষ্ঠী থেকে নবম বৃষ্টি হবে বিভিন্ন জায়গায়। পুজোর ক'দিন কলকাতাসহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টি হবে। পুজোর আগেই উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও পুজোর মধ্যে কলকাতা এবং দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলি থেকে কিন্তু বৃষ্টি বিদায় নিচ্ছে না। বৃষ্টি নিয়েই পুজো কাটাতে হবে এমনটাই জানালেন আবহাওয়া দপ্তর।।।

নির্দেশ হাইকোর্টের পুজোর অনুদানের হিসেব দিতে হবে

Image
বিশ্বজিৎ দাস,কলকাতাঃ পুজো অনুদান নিয়ে; কড়া হাইকোর্ট। দিতে হবে পাই পয়সার হিসাব। পুজোর অনুদান ৫০০০০ টাকা; কিসে খরচা করতে হবে; তাও বলে দিল হাইকোর্ট। “জনগণের টাকা জনস্বার্থেই ব্যবহার করতে হবে”। পুজো অনুদান মামলায় পরিষ্কার জানিয়ে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, "পুজো কমিটিগুলিকে তাদের প্রাপ্যের ৭৫ শতাংশ টাকা মাস্ক ও স্যানিটাইজার কিনতে ব্যবহার করতে হবে। বাকি ২৫ শতাংশ ব্যবহার করতে হবে; পুলিশের সঙ্গে যৌথ করোনা সচেতনতা প্রচারে।"  কোনও অনুষ্ঠান বা পুজো কমিটির বিনোদনে, ওই টাকা খরচ করা যাবে না”। বিল ভাউচার সব হিসেব, সরকারকে দিতে হবে; নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের। এদিন তাঁর পর্যবেক্ষণে, বিচারপতি সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “অনুদান ঘোষণার সময় মুখ্যমন্ত্রী যা বলেছিলেন; আর সরকারের তরফে প্রকাশিত নির্দেশিকায় যা রয়েছে, তাতে কোনও মিল নেই”। রাজ্যের পুজো কমিটিগুলিকে অনুদান ঘোষণার সময়; মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এবছর পুজোয় বিজ্ঞাপণ পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা; তাই অনুদানের রাশি বৃদ্ধি করেছে রাজ্য সরকার”। যদিও নবান্ন থেকে জারি নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে; “মাস্ক ও স্যানিটাইজার

সল্টলেকের গোল্ডেন টিউলিপ হোটেলে খাদ্য রসিকদের জন্য দুর্গাপুজোর মহাভোজ এবং দুর্গাপুজোর নানাবিধ......

Image
গোপাল দেবনাথ, কলকাতা:  সময় কখনো থেমে থাকে না। বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারী হোক অথবা আমাদের রাজ্যে তছনছ করা ঘূর্ণিঝড় আমফান। ইতিমধ্যে গত মাসের ১৭ সেপ্টেম্বর মহালয়ায় পিতৃপক্ষ শেষ হয়ে মাতৃপক্ষ চলছে। আর মাত্র কয়েকদিন পরেই মল মাস কেটে গেলে বিশ্বব্যাপী বাঙালির প্রিয় উৎসব দুর্গোৎসব শুরু হবে। অন্যান্য বছরের চেয়ে এই বছর টা সম্পূর্ণ আলাদা। করোনা মহামারী তার সাথে দীর্ঘ লকডাউনের জন্য অন্য ব্যবসার সাথে হোটেল ও রেস্টুরেন্ট ব্যবসা সব চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দীর্ঘকালীন আর্থিক ক্ষতি স্বীকার করেও কলকাতা তথা রাজ্যে যে কটি হোটেল পুজোর সময় ভুঁড়ি ভোজের আয়োজন করেন তাদের মধ্যে অন্যতম সল্ট লেকের গোল্ডেন টিউলিপ হোটেল। প্রতিবছর এই হোটেল পুজোর কদিন খাদ্যরসিক মানুষের কথা ভেবে নানান ধরণের খাবারের আয়োজন করে থাকেন। এই হোটেলের কর্ণধার দেবাংশ মিত্তাল বলেন, ভোজন রসিক বাঙালির প্রিয় উৎসব দুর্গাপুজো হবে আর ভুঁড়ি ভোজ হবে না তা কি করে হয়! আর তা ছাড়া সাধারণ মানুষ দীর্ঘ সাত মাস সময় ধরে বাড়ির তৈরি খাবার খেয়েছেন কয়েকটা দিন না হয় চেটে পুটে বাইরের খাবারের স্বাদ নিলেন তাতে ক্ষতি কি!  গোল্ডেন টিউলিপের জেনারেল ম্যানেজার সুমন্ত মাইতি উ

*বাংলায় চাই বাঙালির অধিকার ; দক্ষিণ কলকাতার রাণু ছায়া মঞ্চে আলোচনাসভা তথা লিফলেট বিলি কর্মসূচি গ্ৰহণ করল 'ঐক্য বাংলা' *

Image
নিজস্ব সংবাদদাতা , কলকাতা : সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর সামাজিক মাধ্যমে প্রতিবাদ করে অভিনব সাফল্য অর্জন করেছে বাংলার প্রথম মুক্তপন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন 'ঐক্য বাংলা'। তবে সে সবই ছিল অনলাইন কর্মসূচি । এবার কার্যতঃ আরেকধাপ এগিয়ে গত রবিবার দক্ষিণ কলকাতার রাণু ছায়া মঞ্চে একটি আলোচনাসভা আয়োজন ও লিফলেট বিলি কর্মসূচি গ্ৰহণ করল 'ঐক্য বাংলা'।  হঠাৎ এই আলোচনাসভা তথা কর্মসূচির আয়োজন করা হল কেন ?  'ঐক্য বাংলা'র সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান , " 'ঐক্য বাংলা' বাংলার মাটিতে বাঙালি সহ বাংলার সকল ভূমিসন্তানদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য লড়ছে। কোভিড পরিস্থিতি তথা দীর্ঘ লকডাউনের কারণে আমরা সমাবেশ তথা আলোচনাসভা স্থগিত রেখেছিলাম। তবে এবার বাঙালিকে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর সচেতন করার জন্য আমরা সমস্ত স্বাস্থ্য বিধি তথা সামাজিক দূরত্ব মেনে এই আলোচনাসভা তথা লিফলেট বিলি কর্মসূচি গ্ৰহণের সিদ্ধান্ত নিই।"  কি কি বিষয় উঠে এল এই আলোচনাসভায় ?  'ঐক্য বাংলা' সংগঠনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ঐক্যযোদ্ধা সৌম্য চৌধুরী জানালেন, " বর্

*শুধু হিন্দি দিবস কেন? প্রতিবাদে সপ্তাহব্যাপী "বাংলা ভাষা সপ্তাহ " পালন 'ঐক্য বাংলা'র *

Image
নিজস্ব সংবাদদাতা,কলকাতা : পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের বুকে বাংলা ভাষার প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে বিশেষ সদর্থক ভূমিকা নেওয়া হয়নি বলে অনেকদিন ধরেই অভিযোগ রয়েছে বাংলা ভাষাপ্রেমীদের। সেই সুরে সুর মিলিয়ে বাংলা ভাষার প্রচার ও প্রসারের জন্য সপ্তাহব্যাপী অনলাইন কর্মসূচি 'বাংলা ভাষা সপ্তাহ' পালন করল বাংলার প্রথম মুক্তপন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন 'ঐক্য বাংলা'।  কেন হঠাৎ পালন করা হল 'বাংলা ভাষা সপ্তাহ' ?  উত্তরে 'ঐক্য বাংলা'র সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতী সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান , "দুঃখের বিষয় সংবিধানের ৩৫৩ ধারা - যার মাধ্যমে হিন্দির প্রচার প্রসার কে ভারত সরকারের একটি দায়িত্বের মধ্যে ফেলা হয়েছে - তার মাধ্যমে জাতি এবং ভাষা বৈষম্যকে কার্যত সাংবিধানিক বৈধতা দেয়া হয়েছে আমাদের দেশে। তাই অহিন্দি জাতির করের টাকায়, অহিন্দি জাতিগুলির ওপরেই হিন্দি কে জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা কেন্দ্রীয় সরকার করে চলেছে ১৯৫০ এর সেই সংবিধান গ্রহণের মুহূর্ত থেকে। বস্তুত 14 ই সেপ্টেম্বর - যে দিনটি হিন্দি দিবস হিসেবে পালিত হয় - সেটি আসলে অহিন্দি জাতির কাছে একটি কালো দিন, কারণে এই দি

শ্যামল চক্রবর্তীর স্মরণসভা অনুষ্ঠান বামেদের

Image
বলোরাম বোস , বরাহনহরঃ উত্তর 24 পরগনা জেলা রোড ট্রান্সপোর্ট ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের বরাহনগর আঞ্চলিক কমিটির উদ্যোগে বাম নেতা শ্যামল চক্রবর্তীর স্মরণসভা সংগঠিত করা হয়।  বনহুগলী বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন বাজারে এই স্মরণসভায় সভাপতিত্ব করেন বাপি নাগ। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জহর ঘোষাল শংকর বোস, সিপিআইএম উত্তর 24 পরগনা জেলা কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য তথা উত্তর দমদম বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্য, সি আই টি ইউ রোড ট্রান্সপোর্ট ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের রাজ্য সম্পাদক,  সি আই টি ইউ উত্তর 24 পরগনা জেলা কমিটির সভাপতি নেপাল দেব ভট্টাচার্য,  সি আই টি ইউ উত্তর 24 পরগনা জেলা কমিটির সম্পাদিকা ও সিপিআইএম রাজ্য কমিটির অন্যতম সদস্য গার্গী চ্যাটার্জী, অশোক ভট্টাচার্য ।