Posts

Showing posts from April, 2020
Image
*স্মরণে চুনী গোস্বামী * ঐক্যযোদ্ধা রাজিত বাগ: " বাংলা তথা ভারতবর্ষের ক্রীড়া জগতের উজ্জ্বলতম নক্ষত্রদের অন্যতম হলেন সুবিমল গোস্বামী যিনি চুনি গোস্বামী নামে আমাদের সকলের পরিচিত। ১৯৩৪ সালে অবিভক্ত বাংলার কিশোরগঞ্জে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার ক্রীড়া জীবন শুরু হয় ১৯৪৬ সালে ৮ বছর বয়সে মোহনবাগান জুনিয়ার টিমে যোগদানের মাধ্যমে। জুনিয়ার টিমে দাপট দেখিয়ে মোহনবাগান দলে যোগদান করেন। চুনি গোস্বামী তার পেশাদার ফুটবল জীবনের পুরোটাই খেলে গেছেন মোহনবাগান ক্লাবে। ভারতীয় ফুটবলে তার অবদান অনস্বীকার্য, তিনি এশিয়ান কাপ, এসিয়ান গেমস্, অলিম্পিকে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে করেছেন এবং ক্যাপ্টেনের ভূমিকাও পালন করেছেন। ১৯৬২ সালে তিনি এশিয়ার শ্রেষ্ট স্টাইকার নির্বাচিত হন এবং ১৯৬৩ সালে তিনি অর্জুন পুরস্কারে সম্মানিত হন।  ১৯৬২ সালে তার নেতৃত্বে ভারতীয় দল এশিয়ান গেমস্ এ সোনা অর্জন করে। শোনা যায় তিনি ইংল্যান্ড এর বিখ্যাত ক্লাব টোটেনহ্যাম থেকে অফার পেয়েও তিনি ভারতীয় ফুটবল ছেড়ে যান নি।  ফুটবল ছাড়াও ক্রিকেটেও তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন।  ষাটের দশকে তিনি বাংলা রঞ্জি দলের গুরুত্বপূর্ণ অল রাউন্ডারের
Image
লকডাউনে মিষ্টি খবর রূপা নাগ, কর্ণধার দেবব্রত রায় চৌধুরী, কলকাতাঃ  দক্ষিণ কলকাতার স্বনামধন্য  ঐতিহ্যশালী মিষ্টান্ন প্রতিষ্ঠান ভীম নাগ'স ব্রাদার শ্রীনাথ নাগ করোনা মোকাবিলায় নিঃশব্দে রাজ্য সরকারের পাশে থাকার অঙ্গীকার স্বরূপ লকডাউন চলাকালীন  তাদের কসবা রাজডাঙা  নবপল্লি ও রথতলা, নিউআলিপুর এবং সিআইটি রোড ফিলিপস্ মোড়  এর বিপনীগুলির মধ্যে কেবল মাত্র কসবা রথতলা বিপনীটি সরকারী বিধি মেনে সীমিত সংখ্যক কর্মচারী নিয়ে চালু রাখতে সক্ষম হয়েছেন এবং দৈনিক মিষ্টান্ন বিক্রয়ের একটি নির্দিষ্ট শতাংশ অর্থ তারা ব্যয় করছেন এই মহামারী মোকাবিলায়। ইতিমধ্যেই তারা কলকাতা পুরসভার ১০৭ নং ওয়ার্ড এর পুরপিতার আহ্বানে প্রায় ১০০ কেজি মুসুর ডাল  ত্রাণ  বিতরণের জন্য দিয়েছেন। রাজ্যের পদস্থ প্রশাসনিক অধিকর্তা সুরজিত কর পুরকায়স্থ মহাশয়ের মাধ্যমে নববর্ষের দিন লালবাজারে কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (সদর)  শুভাশিস সিংহ সরকারের হাতে তুলে দেন ১০০০ পুনঃব্যবহার যোগ্য কাপড়ের মাস্ক। এখানেই শেষ নয়, তাদের অন্যতম কর্ণধাত্রী  রুপা নাগের কথায় সীমিত সামর্থ্য  নিয়ে এই সহযোগিতা তাঁরা চালিয়ে যেতে চান যতদিন না করোনার বিরুদ্ধে আমরা ঐ
Image
সারা বিশ্বজুড়ে চলা মহামারী করোনার প্রকোপ কমার লক্ষণ নেই।দিন দিন বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।প্রতিটা দেশে লকডাউনের ফলে বিধ্বস্ত জনজীবন।কর্মহীনতার ফলে মানুষ আজ খাদ্যহীন।এক সামাজিক বিপর্যয়ের মধ্যে দিয়ে আমরা এগিয়ে চলেছি। এই বিপর্যয়ের মধ্যেই সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের মুখে অন্তত কিছু সময়ের জন্য দুশ্চিন্তার বলিরেখার বদলে স্বস্তির আমেজ আনতে বদ্ধপরিকর কিছু ছেলে মেয়ে।মোহনবাগান ক্লাবের সমর্থক হিসেবে সাধারণের প্রতি দায়িত্বপালনে বদ্ধপরিকর আমরা।  তাই এহেন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে আবার এগিয়ে এল বেলঘড়িয়া মেরিনার্স এবং সবুজ মেরুণ সাথী। নতুন বছরের প্রথমদিনে ১৮০ জনকে ত্রাণসামগ্রী দেওয়া হয়েছিল। জয় মোহনবাগান মন্ত্র সঙ্গে করে আজ আবার ১৫০ জন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে তাদের চাল,ডাল,আলু,সয়াবিন এবং পিঁয়াজ দেওয়া হল। আমাদের কোনো রাজনৈতিক রঙ নেই। মোহনবাগান ধর্মে দীক্ষিত আমরা দলমত নির্বিশেষে সামান্য সামাজিক দায়িত্ব পালন করতে পেরে গর্বিত। আগেও সাধারণ মানুষের পাশে ছিলাম,পরেও থাকব।এই অঙ্গীকার নিয়েই সামনের দিকে এগিয়ে চলতে চলতে সকলের সুস্থতা কামনা করছি। বাংলা তথা ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয
Image
মিলন তীর্থের অন্যরকম প্রচেষ্টা দেবব্রত রায় চৌধুরী, কামারহাটিঃ  মুখ্যমন্ত্রী চেয়েছিলেন করোনা  বিপর্যস্ত সময়ে ক্লাবগুলি এগিয়ে আসুক। এই কথা বলার আগেই কামারহাটির 'পরিষেবা'র  সোমনাথ রায় চৌধুরী( বাবুদা)  ত্রাণের কাজটা শুরু করেছিলেন। ক্রমে ক্রমে জেলার প্রায়ই ক্লাবগুলিই জনসেবায় নিজেদেরকে যুক্ত করে। কামাহাটির পৌরসভার জনপ্রতিনিধি নিয়ন্ত্রিত ক্লাব সংগঠন ছাড়াও  ১ থেকে  ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের অসহায় দিন মজুররা এই সেবা যথাযথ নিচ্ছেন। তবে সদ্য সরকারি স্বীকৃতি প্রাপ্ত ক্লাব কামাহাটির মিলন তীর্থ স্পোর্টিং ক্লাবের  ত্রাণ অবশ্য একটু অন্যরকম। ক্লাব সম্পাদক  প্রসূন রায় দিনের বেলায় প্রকৃত দরিদ্র অসহায়, প্রতিবন্ধী মানুষের খোঁজ নিচ্ছেন এবং দিনশেষে অর্থাৎ রাতের অন্ধকারে নিজের স্কুটারে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন  জাতি ধর্ম, রাজনৈতিক ভেদাভেদ নির্বিশেষে। সদ্য পিতৃহারা প্রসূনের মতে ,  "এমন অনেক মানুষ আছেন যারা শারীরিক দুর্বল, অশীতিপর বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, ছেলে মেয়ে অনেক দূরে রয়েছেন, তাঁদের অনেক সময়  ত্রাণ লাইনে আসার সামর্থ  থাকে না, তাই এই প্রচেষ্টা"। প্রসূনের এই সেবাকে স্থানীয় প্রশাসনও স্
Image
**** তপশিলি পরিবারের পাশে দাঁড়ালো বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ ***** সঞ্জয় মন্ডল , বিষ্ণুপুর : গোটা বিশ্ব জুড়ে চলছে করোনা সন্ত্রাস। এই সন্ত্রাস ঠেকাতে লকডাউন ই একমাত্র পথ এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে গোটা দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। জীবন বাঁচাতে জীবিকা বন্ধ হয়েছে বহু মানুষের। লকডাউনে দিল্লিতে আটকে আছেন এলাকার সাংসদ সৌমিত্র খাঁ। সাংসদ   শারীরিক ভাবে এলাকার বাইরে থাকলেও   মানসিকভাবে এলাকার মানুষের মধ্যেই আছেন। নিজের দলের কর্মী ও আনুগামি দের মাধ্যমে নিজের     এলাকার অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়াচ্ছে। এই রকম ভাবেই স্থানীয় অনুগামী তন্ময় অধিকারীসহ আর কয়েকজন সাংসদের কথা মত সোনামুখী   থানার হামিরহাটি এলাকার ১৬০ জন তপশিলি পরিবারের পাশে দাঁড়ালো সাংসদ সৌমিত্র খাঁ।
Image
বিবেকানন্দ সেবা সদনের উদ্যোগে  সেবা প্রদান সৃঞ্চিণী পোদ্দার, বেলঘরিয়াঃ জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। স্বামী বিবেকানন্দের এই বাণীকে অনুসরণ করে অক্ষয় তৃতীয়ার প্রারম্ভে বেলঘরিয়ার দেশপ্রিয় নগর এলাকার বেশ কিছু দিনমজুরদের হাতে তুলে দেওয়া হয় নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী। এক মাস ধরে টানা লকডাউন চলার জেরে বহু মানুষ আজ হারিয়েছেন তাদের কর্মসংস্থান। বন্ধ আয়ও। বেলঘরিয়া বিবেকানন্দ সেবা সদন তাদের নিজেদের উদ্যোগে এলাকার প্রায় ১৭৫ জন মানুষদের প্রদান করল চাল ডাল আলু পেঁয়াজ এবং সোয়াবিন। কম পয়সায় যেখানে সুব্যবস্থা থাকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার আবার বিনামুল্যে চক্ষু পরীক্ষার ক্ষেত্রেও এই সংস্থা পরিষেবা দেয়। সেখানে এই সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে আর্থিক সঙ্কটের শিকার যেই মানুষগুলো তাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের নৈতিক কর্তব্য বলে জানিয়েছে এই সংস্থার সদস্যরা। নিজেদের সাধ্যমত আগামীদিনেও এলাকার এই দরিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষদের পাশে থাকার চেষ্টা করবে। এমনটাই অঙ্গীকার করছে এই সংস্থা।
Image
প্রতিবন্ধীদের জন্য দেশপ্রিয় নগর উদ্যোগ - উদ্যোগী দেবব্রত রায় চৌধুরী ,বেলঘড়িয়া :- "অন্ধজনে দেহ আলো,, সেই অন্ধদের বা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের আলো দেখাতে উত্তর ২৪ পরগনার "দেশপ্রিয় নগর উদ্যোগ - উদ্যোগীর " প্রচেষ্টায় দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধী সহ শারীরিক বিশেষ ভাবে অক্ষম ব্যক্তিদের যথার্থ পরিমাণে খাদ্য সামগ্রী প্রদান করা হলো  l বেলঘড়িয়া, বরানগর সোদপুর ও পানিহাটি সহ মোট ৭০ জনকে সংস্থার পক্ষ থেকে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়ে  সংস্থা সম্পাদক মনোজ দাস জানান বিগত দিনে মানুষের প্রয়োজনে আ মরা বিভিন্নভাবে সহায়তা করলেও করোনা বিপর্যস্ত এই অনাড়ম্বর আয়োজন l আগামীদিনেও চলবে l স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় ও সকল সদস্য সদস্যদের সহযোগিতায় না পেলে এই সেবা আমরা দিতে পারতাম না বলে তিনি জানান  l
Image
শেষ হল রঙ্গকর্মীর লড়াই সৃঞ্চিণী পোদ্দার, কলকাতাঃ বাংলা থিয়েটার জগতের একজন অন্যতম নির্দেশক তথা অভিনেত্রী উষা গঙ্গোপাধ্যায় আজ সকালে প্রয়াত হন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বাড়িতেই তাঁর মৃত্যু ঘটে। ৪৩ বছর ধরে নানা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্থ সংকটকে উপেক্ষা করেও কলকাতায় গড়ে তুলেছিলেন তাঁর স্বপ্নের জায়গা । নাম দিলেন রঙ্গকর্মী স্টুডিও থিয়েটার বিনোদিনী কেয়া মঞ্চ । বাংলা ভাষার পাশাপাশি কলকাতাতে হিন্দি নাটকের চর্চা করতেন তিনি। বহু হিন্দি থিয়েটার দলের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত ছিলেন তিনি। বিখ্যাত নাট্যকার তথা পথপ্রদর্শক উষা গাঙ্গুলীর আকস্মিক চলে যাওয়াতে নাট্য জগতে এক বিরাট শোকের ছায়া নেমে এসেছে।  উত্তরপ্রদেশের কানপুরে জন্ম তাঁর। ১৯৮০ দশকে সমাজসেবী উষা গাঙ্গুলী কলকাতার হিন্দি থিয়েটার দলে যোগদান করেন। ১৯৭৬ সালে কলকাতায় রঙ্গকর্মী গ্রুপ থিয়েটার প্রতিষ্টা করেন। এরপর মহাভোজ, রুদালি, অর্ন্তযাত্রার মতো একের এক অতুলনীয় নাটক তিনি নিজে পরিচালনা করেছেন। ১৯৯৮ সালে জাতীয় সঙ্গীত, নৃত্য এবং নাট্য একাডেমী থেকে সেরা পরিচালক হিসেবে সঙ্গীত নাট্য একাডেমীক অ্যাওয়ার্ডেও ভূষিত হন। এছাড়া
Image
দূর্দশায় খাদ্য সামগ্রী দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়ালেন মদন মিত্র সৃঞ্চিণী পোদ্দার, কামারহাটিঃ ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ক্লাব এবং সংগঠনের প্রচেষ্টায় বিভিন্ন এলাকার অসহায় দিনমজুরদের খাদ্য সঙ্কট মেটাতে প্রদান করে হয়েছে খাদ্য সামগ্রী। এবার তৃণমূল নেতা মদন মিত্রের সহযোগিতায় বেলঘরিয়া ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত কামারহাটি মিলন তীর্থ স্পোর্টিং ক্লাবের অসহায় দিনমজুরদের জন্যে আয়োজন করলেন খাদ্য সামগ্রী। এলাকার গরিব মানুষদের দুর্দশা কিছুটা যাতে লাঘব হয় তাই নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু খাদ্য সামগ্রী তাদের হাতে তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। ক্লাবের পক্ষ থেকে ক্লাবের চেয়ারম্যান ম দন মিত্রের এই সাহায্যে খুবই খুশি এলাকাবাসী। আগামীদিনেও এলাকার মানুষদের অসহায় দিনে এই ভাবে দাঁড়ানোর আশ্বাসও দিলেন তিনি।
Image
নো‌ মাস্ক নো বাজার  নিজস্ব প্রতিবেদন , কাঁকুড়গাছিঃ   গত কয়েকদিনের মতো আজও কাঁকুড়গাছি বাজারে কাঁকুড়গাছি অভিযান ক্লাবের পক্ষ থেকে   সচেতনতার প্রচার করা হয়। নো‌ মাস্ক নো বাজার | মাস্ক পরে বাজারে কেনাকাটা করুন , বাজারে কোনো ক্রেতা মাস্ক না পড়ে বাজারে এলে তাকে কোনো জিনিস বিক্রি করা যাবে না। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাজারে কেনাকাটা চলবে , এব্যাপারে বাজারে জনগনকে সচেতনতার বার্তা দেন সংগঠনের সচিব রঞ্জিত দে। এছাড়াও রোজকার মতো খাবার বিতরণ করা হয় ক্লাবের হলঘরে। এছাড়াও আজ সংগঠনের পক্ষ থেকে মাস্ক তৈরি করার সূচনা করা হয় মানুষকে বিতরন করার জন্য। ক্লাব কর্মকর্তা গৌতম সোম চৌধুরী , বিজয় দত্ত , অভিক দাস সোনু উপাধ্যায় সহ অন্যান্যরা এ ব্যাপারে পূর্ণ উদ্যোগও নেন।
Image
* করো না   সংকটমোচন এ পথে আবার বামপন্থীরা*     মনোজ দাস , বেলঘরিয়া: অতিমারী ক্রমশ করো না থাবা বিস্তার করছে মানব সমাজে।এর থেকে বাঁচতে প্রয়োজন শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা আর যত বেশি সম্ভব ঘরে নিজেকে আবদ্ধ রাখা। এই কাজ সকলেই করছেন কিন্তু এই কাজ করতে গিয়ে আবার বহু মানুষ বিভিন্ন অসুবিধায় পড়ছেন। তাদের পাশে বামপন্থী কর্মীরা সর্বদা দাঁড়াচ্ছেন।যে কোনো প্রয়োজনে মানুষের সমস্যার কথা শুনলেই চেষ্টা চলছে তাদের কাছে পৌঁছে যাবার।পাশাপাশি অঞ্চল কে জীবাণু মুক্ত রাখার প্রয়াস ও মানুষ কে সচেতন করার কাজ চলছে।আজ ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের শাল পাতা বাগান অঞ্চলে জীবাণু মুক্ত করার কাজ করলেন বামপন্থী সংগঠন l সম্পূর্ণ বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিতে কেমিক্যাল তৈরি করেন l  এই কাজে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার তাদের সাহায্য করেছেন ওনাকে তাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।করোনার বিরুদ্ধে লড়াই সকলকে একসাথে লড়তে হবে।জয় মানবতারই হবে। এই দাবি তারা রাখেন l এইভাবে করোনা সংকট মোচনে পথে আবার বামপন্থীরা l
Image
নববর্ষের প্রাক্কালে বাঙালিত্বের আদর্শে অনুপ্রাণিত এক অভিনব কর্মসূচি পালন করল ' ঐক্য বাংলা '  নিজস্ব সংবাদদাতা , কলকাতা : পয়লা বৈশাখের প্রাক্কালে বাঙালিত্বের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ১১-১৪ এপ্রিল আদ্যোপান্ত সামাজিক মাধ্যমে ' নববর্ষ ' কর্মসূচি পালন করল বাংলার সর্বপ্রথম মুক্তপন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন ' ঐক্য বাংলা ' ।   গৃহবন্দী পরিস্থিতিতে কিভাবে পালিত হলো নববর্ষ ?  ঐক্য বাংলা সংগঠনের প্রধান মুখ তথা সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতি সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান ," একটি অন্যতম প্রধানতম এবং বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ উৎসব। এর বিশেষ তাৎপর্য এর অসাম্প্রদায়িক প্রকৃতি। আমরা ঠিক করেছিলাম এবছর এই অভূতপূর্ব পরিস্তিতিতে পালিত নববর্ষ উপলক্ষে পয়লা বৈশাখ সংক্রান্ত বিভিন্ন রীতি - নীতি - ইতিহাস - ঐতিহ্য বাঙালি জাতির সামনে তুলে ধরবো সামাজিক মাধ্যমে। খাওয়া দাওয়া , নতুন জামা , প্রিয়জনের সাথে মিলন (এবছর হয়তো ফোনে-ফোনেই) এর পাশাপাশি বাঙালির জন্য এটাও জরুরি।"   কেমন ছিল এই কর্মসূচি ?  ঐক্যযোদ্ধা দেবায়ন সিংহ জানান , " প্রত্যেকদিনের জন্য একটা বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছি
Image
দুঃস্থ মানুষদের পাশে আনন্দলোক পরিবার দেবব্রত রায় চৌধুরী, বেলঘরিয়াঃকরোনা সংক্রমণকে ঠেকাতে কেন্দ্র ও রাজ‍্য সরকারের পক্ষ থেকে লক ডাউন ঘোষণা করা হয়েছে । এই পরিস্থিতিতে দীন দরিদ্র , কর্মহীন মানুষগুলোর পাশে সরকার , বিভিন্ন রাজনৈতিক দল , স্বেচ্ছাসেবী   সংগঠনগুলো ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছে । কেউ কেউ ব‍্যক্তিগত উদ‍্যোগে এই সব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে । পিছিয়ে নেই বেশ কিছু আবাসনের বাসিন্দারা । এই সব আবাসনে থাকেন অনেক পরিবার । করোনা মোকাবিলায় এই সব পরিবার এক সঙ্গে এক পরিবার   হয়ে   সংঘবদ্ধভাবে দুঃস্থ , অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন । এমনই বেলঘড়িয়ার আনন্দলোক অ্যাপার্টমেন্টের আনন্দলোক পরিবার আজ ৯৩ জন দুঃস্থ মানুষের হাতে ত্রাণ সামগ্রী তুলে দিল । বেলঘড়িয়া থানার পুলিশ ,    কামারহাটি পৌরসভার   পৌরপ্রধান গোপাল সাহা ও স্থানীয় পৌরপিতা   সুব্রত চ‍্যাটার্জী ও আনন্দলোক   পরিবারের পক্ষে সাংবাদিক বিপ্লব চৌধুরী ও আনন্দলোক পরিবারের সদস‍্যদের   উপস্থিতিতে এই কর্মসূচি সূষ্ঠভাবে সম্পন্ন হয় । কামারহাটি পৌরসভার পৌরপ্রধান গোপাল সাহা বলেন , করোনাকে হারাতে আমাদের এক সঙ্গে এর বিরুদ্ধে লড়াই । আমরা জিতব । মা
Image
উদ্যোগ উদ্যোগীর উদ্যোগে মিটল আপাত খাদ্য সঙ্কট নিজস্ব প্রতিবেদন,কলকাতাঃ সারা বিশ্ব আজ কোভিড-১৯ অথ্যাৎ করোনার কবলে। তার হাত থেকে বাঁচতে একটাই পথ খোলা ঘরবন্দি থাকা। তাই সারা দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন । তবে রোজ যাদের কাজে না গেলে আয় নেই তাদের কিভাবে কাটছে দিন? কি খাচ্ছেন তারা? আদেও কি তারা কিছু খাবার পাচ্ছেন? কলকাতার বুকে এরকম বহু মানুষকে রোজ চলতি পথে চোখে পড়তো । আজ তারা বেকার । তাদের নেই কোনো ব্যাঙ্ক ব্যালেন্সও। তাই পেটে গামছা বেঁধেই কাঁটাতে হচ্ছে দিন একপ্রকার বলাই যায় । দক্ষিণেশ্বর চত্বরে এমন অনেক মানুষ রয়েছেন। তাদের এক মুঠো ভাত চাই । সেই সমস্ত অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতে এবার উদ্যোগ নিল বেলঘরিয়ার একটি স্বেচ্ছেসেবী সংগঠন। উদ্যোগ উদ্যোগীর উদ্যোগে এবার ওই এলাকার প্রায় ২০০ মানুষ পেল তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু খাদ্য সামগ্রী।তার মধ্যে ছিল চাল, ডাল, আলু, পেঁয়াজ, মুড়ি, সোয়াবিন আরো অনেক কিছু।প্রত্যেকের হাতে একটি করে মাস্ক এবং সাবানও দেওয়া হয়।   নির্দিষ্ট সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখেই এলাকার অনাথ বাচ্চাদের মুখে হাসি ফোটালো এই সংগঠনের সদস্যরা। আগামী দিনেও ঘরবন্দি এই অসহায় পথচারীদের পাশে থাকার ইচ
Image
*করো না যে রে  ঘর বন্দী  মহাদেব*                                 মনোজ দাস: হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী  চৈত্র মাসের শেষের দিকে পালিত হয় নীল পুজো।কথাটি নীলকন্ঠ থেকে এসেছে দেবাদিদেব মহাদেব সমুদ্র মন্থনের সময় অমৃত উত্তোলনের সময় গরল বিষ উঠে আসে সেই বিষ দেবাদিদেব মহাদেব তার কন্ঠে ধারণ করে l বিষ এর ফলে মহাদেব শরীর নীল আকার ধারণ করে তাই মহাদেব কে নীলকন্ঠ রূপে পরিচিত। তাই নীলকণ্ঠ দেবাদীদেব মহাদেব কে বলা হয়।এই দিনটি বিশেষ করে পালন করে বিবাহিত মহিলারা স্বামী ও সন্তানের মঙ্গল কামনার জন্য।প্রতি বছরের ন্যায় এই বছরের পুজো একটু অন্যরকম।  দেশে চলছে মহামারীর প্রভাব সারা দেশ এ কার্যকরী আছে lockdown এ মত অবস্থায় মন্দিরে গিয়ে শিবের মাথায় জল ঢেলে শিবকে সন্তুষ্ট করতে পারছে না ঘরের গৃহবধূরা।প্রত্যেক টা মন্দির এখন বন্ধ তাই পুরোহিতের পুজোয় সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে এবছর দেবাদীদেব মহাদেব কে।শহরের প্রাণকেন্দ্রে বিভিন্ন শিব মন্দিরে সেখানে একাংশে আছে সদর ট্রাফিক অফিস ,সেখানে নোটিস টাঙিয়ে দেওয়া হয় অনিবার্য কারণে এই বছর নীল পূজা স্থগিত।প্রতি বছর সেই সব মন্দিরে বহু ভক্তের সমাগম হয় কিন্তু এবছর কার্যত সুনসান।যেহেতু
Image
তদারকিতে ঘুচল ভিড় সৃঞ্চিণী পোদ্দার, বেলঘরিয়াঃ লকডাউনকে উপেক্ষা করে বেলঘরিয়ার কলোনী বাজারে ফের জমায়েত । অধিকাংশ লোকের মধ্যেই নেই কোনো সামাজিক দুরত্ব । প্রশাসন উপস্থিত থাকলেও নেই কোনো তৎপরতা। তাই এবার এই অঞ্চলের ভিড় সামলাতে টানা হল দড়ি । সমস্ত দোকানের সামনে টেনে দেওয়া হয়েছে লক্ষণরেখা। কামারহাটি পৌরপারিষদ বিমল সাহার তদারকিতে বাজারের সমস্ত দোকানপাঠ ঠিকমত সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বসেছে কি না সেই বিষয়ে খতিয়ে দেখতে এবার বাজার পরিদর্শনে এলেন বিমল সাহা নিজেই। অযথা দোকানের ভিড় এড়াতে ক্রেতাদের কড়া শাসনও করেন তিনি। সারা বাজারে ঘুরে ঘুরে মাইকে করে সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হয় ।
Image
“এক মুঠো চাল” নন্দবাবুর প্রয়াস   সৃঞ্চিণী পোদ্দার, বরাহনগরঃ এক মুঠো চালের আশায় হতাশ হয়ে কাটছে দিন । তবে সেই সঙ্কট দূর করলো নন্দ কিশোর বাবু । লকডাউন শুরু হওয়ার পর থেকে নিজের সাধ্যমত প্রচেষ্টায় বরাহনগর পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে ঘুরে ঘুরে সাধারণ মানুষের হাতে তুলে দিয়েছেন খাদ্য সামগ্রী । আইনজীবী নন্দ কিশোর দাসের এই উদ্যোগে এবার পাশে এসে সমাধান এসে দাঁড়াল। দেশের এই সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে কিছুটা যাতে অসহায় মানুষদের সাহায্য করা যায় সেই জন্যেই সমাধান স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহযোগিতায় নন্দবাবু বরাহনগর দক্ষিণ পশ্চিম মন্ডলের অন্তর্গত বিভিন্ন ওয়ার্ডের লোকেদের জন্যে নন্দবাবু আয়োজন করলেন কিছু খাদ্য সামগ্রী। সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখেই সারাদিন ব্যাপী চলে এই কর্মসূচীর কাজ । এতে খুবই উপকৃত এলাকাবাসীও । কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় বসে থেকে ঘরবন্দি অসহায় মানুষদের পরিষেবা দেওয়ার জন্যে ফেসবুকে রয়েছে একটি পেজ । এক মুঠো চাল এই সামাজিক প্রয়াসের মধ্যে দিয়ে খাদ্য সঙ্কট মেটাতে তৈরি আমরা। জানালেন নন্দবাবু । বাড়ি গিয়ে খাবার পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগও নিয়েছেন তারা ।
Image
আর্থিক সাহায্যের তাগিদে বেলঘরিয়া বিধান স্মৃতি সংঘের চেক প্রদান সৃঞ্চিণী পোদ্দার, বেলঘরিয়াঃ করোনা মোকাবিলায় গত কয়েক দিন ধরেই   অনবরত চলছে সংগ্রাম । সারা দেশ জুড়ে ইতিমধ্যেই চলছে লকডাউন । তারফলে অধিকাংশ মানুষ প্রায় ঘরবন্দি । প্রয়োজন ছাড়া তেমন কেউই রাস্তায় বেরোতে পারছেন না। তাই কষ্টে সিষ্টে কাটছে দিন দিনমজুরদের। সেই কারণে বহু পরিবারে দেধা যাচ্ছে খাদ্যের সঙ্কট । বাইরে বেরোলেই তাদের উপার্জন। তা না হলে আয়ের ভান্ডার শুন্যই থেকে যায় । আর এখন তো তাদের কোনো আয়ই নেই তাদের। জমানো টকায় কোনো ক্রমে কাটছে দিন। তাদের পাশে এসে দাঁড়াতে রাজ্য সরকার একটি ত্রাণ তহবিল তৈরি করলেন । এই সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে সমাজের আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের সাহায্যের জন্যে ইতিমধ্যে বহু রাজ্যবাসী তথা মন্ত্রীমহল থেকে সামর্থ্য অনুযায়ী টাকা প্রদান করা হয়েছে । এবার সেই একই পথ অনুসরণ করল কামারহাটি পৌরসভার একটি ক্লাব প্রতিষ্ঠানও। তাদের সাধ্যমত কিছু অর্থ প্রদান করলেন রাজ্য সরকারের   ত্রাণ তহবিলে । বেলঘরিয়া বিধান স্মৃতি সংঘের সন্মিলিত উদ্যোগে ৬০০০ টাকার একটি চেক পৌরপ্রধান গোপাল সাহার হাতে তুলে দেওয়া হয়
Image
লকডাউন মহলে সাহায্যের হাত বাড়াল সুশীল দ্বীপ মিশ্রি, সৃঞ্চিণী পোদ্দার, বেলঘরিয়াঃ অসহায় করুণ। ঠিক মত চলছে না সংসার। আমরা কেউ রিক্সা চালক আবার কেউ মিস্ত্রি ।অসহায়ভাবে দিন কাটছে কামারহাটি পৌরসভার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের রবীন্দ্রপল্লী এলাকার দিনমজুরদের। ওয়ার্ডে র তৃণমূল কংগ্রসের সভাপতি সুশীল মন্ডল নিজের উদ্যোগে এলাকার মানুষদের দুর্দশায় পাশে এসে দাঁড়াতে তাদের হাতে তুলে দিলেন খাদ্য সামগ্রী । প্রায় ৫০০ জন এলাকাবাসীকে ওয়ার্ডের তৃণমূল কর্মীদের প্রয়াসে একটি করে মাস্কও দেওয়া হয়। করোনা সর্তকতা মেনে চলার বিষয়ে বাড়ি গিয়ে গিয়ে এ বিষয়ে লোককে অবগতও করেন তারা। লকডাউন শুরু থেকে সকলের পাশে থাকার এই চেষ্টা তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য সারা বছর যেইভাবে থাকি সেভাবেই লকডাউনের পিরিয়ডেও এলাকাবাসীর পাশে থাকবো। এমনটাই জানালেন সুশীল বাবু l   কবে যে লকডাউন উঠবে আর বেড়িয়ে পড়বেন আয়ের সন্ধানে । এখন শুধু তারই অপেক্ষায় এই অসহায় দিনমজুরেরা।
Image
** বাংলা ভাগের বিরোধিতা করে আক্রমণের মুখে ঐক্য বাংলা , সামাজিক মাধ্যমে ক্ষোভে ফেটে পড়ল বাঙালি** নিজস্ব সংবাদদাতা , কলকাতা: বিগত কয়েকমাসে সামাজিক মাধ্যমে এবং পথে ঘাটে নানা ধরণের অভিনব কর্মসূচি করে সাড়া ফেলে দিয়েছে বাংলার প্রথম মুক্তপন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন ' ঐক্য বাংলা ' । এবার বাংলা ভাগের ঘৃণ্য চক্রান্তের তীব্র বিরোধিতা করায় আক্রমণের মুখে পড়তে হল ঐক্য বাংলাকে।   ঘটনার শুরু কোথা থেকে ? কীভাবেই বা বাংলা ভাগের চক্রান্তের প্রতিবাদ জানালো ঐক্য বাংলা ? ঐক্য বাংলা সংগঠনের প্রধান মুখ তথা সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতি সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান , " আপনারা সকলেই জানেন ভারতবর্ষের বুকে় বিভিন্ন সময় উত্তর পূর্বের রাজ্যে বাঙালি বিদ্বেষীরা কিভাবে বাঙালির   ওপর নির্মম ভাবে অত্যাচার করে এসেছে এবং বর্তমানেও অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে বাঙালি জাতিকে খেদানোর প্রক্রিয়া চালাচ্ছে। সাম্প্রতিককালে সামাজিক মাধ্যমে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকরা উত্তরবঙ্গ কে একটি আলাদা রাজ্য বানানোর দাবি তুলেছে তাও আপনারা জানেন। এই বাতাবরণে বিগত কয়েকদিন ধরে আমরা ' ঐক্য বাংলা '
Image
*করোনা লকডাউনের দিনগুলোতে অভিনব "বাঙালির গৌরব সপ্তাহ" পালন করল ' ঐক্য বাংলা '* নিজস্ব সংবাদদাতা , কলকাতা: করোনা এখন মহামারীর আকার ধারণ করেছে। সকলে আতঙ্কিত। লকডাউনে দেশবাসীর দিন কাটছে। আত্মীয় - পরিজন - বন্ধু - বান্ধব - দৈনন্দিন কাজ-কর্ম থেকে দূরে থেকে মানুষ বিমর্ষ , আতঙ্কিত। কিন্তু বাংলার প্রথম মুক্ত পন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন ঐক্য বাংলা মনে করে গৃহবন্দি থাকা এই দিনগুলোকে গঠনমূলকভাবে ব্যবহার করা যায়। আর এই উদ্দেশ্য নিয়েই ২২শে মার্চ থেকে ২৯শে মার্চ , বাংলায় লকডাউন এর প্রথম সপ্তাহে বাঙালির গৌরবের ইতিহাস মানুষের কাছে তুলে ধরতে ' গৌরবসপ্তাহ ' কর্মসূচি পালন করল ' ঐক্য বাংলা ' । # গৌরবসপ্তাহ কি ? ঐক্য বাংলা সংগঠনের প্রধান মুখ তথা সাধারণ সম্পাদিকা শ্রীমতি সুলগ্না দাশগুপ্ত জানান , " বাঙালি তথা ভারতীয়দের মধ্যে একটা ধারণা আছে যে বাঙালির কৃতিত্ব মূলত শিল্প - সাহিত্য - সংস্কৃতি জগতে সীমাবদ্ধ। কিন্তু ক্রীড়া , বিজ্ঞান , চিকিৎসা জগৎ , এমনকি ব্যবসার জগত - জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে বাঙালির গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে , যা নিয়ে অধিকাংশ বাঙালিই স
বাংলা চলচ্চিত্র মাস্টারমশাই মুক্তি পেতে চলেছে মনোজ দাস- পরিচালক অভিক রায় , সানি প্রযোজনার উপস্থাপনায় এক রোমাঞ্চক কাহিনী মাস্টারমশাই l এই কাহিনী এক প্রখ্যাত গণিত বিশারদ অনিরুদ্ধ সান্যাল   এই বছরই পেয়েছেন গণিতে নোবেল পুরস্কার , আজ পুরস্কার মঞ্চে দাঁড়িয়ে তার অকপট স্বীকারোক্তি , তিনি কোনদিনই অংকে ভালো ছিলেন না , যমের মতো ভয় পেতেন অংক , ছোটবেলার প্রায় প্রত্যেকটা ক্লাসে অংকে ফেল করতেন , এহেন গণিতে দুর্বল ছেলেটি কোন যাদু কাঠির ছোঁয়ায় আজ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ গাণিতিক মানুষ "মাস্টারমশাই" , কোন মাস্টারমশায়ের সান্নিধ্যে এসে আমাদের ছোট বেলার অনি আজ হলেন সকলে শ্রদ্ধেয় প্রাপ্ত এক অন্যতম স্বনামধন্য মানুষ অনিরুদ্ধ তারই একটা অনবদ্য চিত্র কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে মাস্টারমশাইতে , সম্পূর্ণ এই চরিত্রের গল্পটি লিখেছেন অমল চক্রবর্তী এবং সম্পাদনায় নারায়ণ বিশ্বাস , প্রযোজক শিবপ্রসাদ মন্ডল , এছাড়া অভিনয় করেছেন কৌশিক সেন , দেবদূত ঘোষ , মৌমিতা চক্রবর্তী , সাগরিকা রায় , গৌরিনাথ ব্যানার্জি , অমিত গাঙ্গুলি , উৎপল দত্ত ,   এবং মাস্টার নিলাদ্রি ঘোষ ও গোপাল ঘোষ এবং মহুয়া বিশ্বাস l
Image
মুখ্যমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়ে কংগ্রেসের চিঠি সৃঞ্চিণী পোদ্দার, কলকাতাঃ নোবেল করোনার কবলে হিমশিম খেতে হচ্ছে গোটা বিজ্ঞানমহল তথা চিকিৎসামহলকে। ইতিমধ্যেই রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা এসে দাঁড়িয়েছে ৩৭। মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪। করোনাকে রুখতে সারা দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন । আর লকডাউনে ঘরবন্দি দিনমজুর রাজ্যবাসীর মুখে সামান্য খাবার তুলে দিতে সক্ষম রাজ্য সরকার। কখনও বাজারে ঘুরে ঘুরে তদারকি করছেন। আবার কখনও হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা ব্যবস্থার দিকে খোঁজ খবর নিচ্ছেন তিনি। দেশের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্ধিতা নির্বিশেষে সর্ব দলীয় কর্মীদের নিয়ে বৈঠক করেন । রাজ্যের বিভিন্ন এলাকার মানুষ যারা ঠিকমত খেতে পায় না তাদের পাশে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রেও রাজ্য সরকারের ভুমিকা অপরিসীম। দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার যুব-কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক আত্মজ্যোতি মিত্র মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাজে সাধুবাদ জানিয়ে একটি চিঠি লেখেন। ভবানীপুর এলাকার ৭২ নম্বর ওয়ার্ডের পরিস্থিতির দিকে নজর দেওয়ার অনুরোধ জানান তিনি। ইলেকট্রিক বিলের দিকে নজর দেওয়ার জন্যেও আর্জি জানানো হয় এই চিঠিতে।