*স্মরণে চুনী গোস্বামী *
ঐক্যযোদ্ধা রাজিত বাগ: " বাংলা তথা ভারতবর্ষের ক্রীড়া জগতের উজ্জ্বলতম নক্ষত্রদের অন্যতম হলেন সুবিমল গোস্বামী যিনি চুনি গোস্বামী নামে আমাদের সকলের পরিচিত।১৯৩৪ সালে অবিভক্ত বাংলার কিশোরগঞ্জে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।তার ক্রীড়া জীবন শুরু হয় ১৯৪৬ সালে ৮ বছর বয়সে মোহনবাগান জুনিয়ার টিমে যোগদানের মাধ্যমে।জুনিয়ার টিমে দাপট দেখিয়ে মোহনবাগান দলে যোগদান করেন।চুনি গোস্বামী তার পেশাদার ফুটবল জীবনের পুরোটাই খেলে গেছেন মোহনবাগান ক্লাবে।ভারতীয় ফুটবলে তার অবদান অনস্বীকার্য, তিনি এশিয়ান কাপ, এসিয়ান গেমস্, অলিম্পিকে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে করেছেন এবং ক্যাপ্টেনের ভূমিকাও পালন করেছেন।
১৯৬২ সালে তিনি এশিয়ার শ্রেষ্ট স্টাইকার নির্বাচিত হন এবং ১৯৬৩ সালে তিনি অর্জুন পুরস্কারে সম্মানিত হন। ১৯৬২ সালে তার নেতৃত্বে ভারতীয় দল এশিয়ান গেমস্ এ সোনা অর্জন করে।
শোনা যায় তিনি ইংল্যান্ড এর বিখ্যাত ক্লাব টোটেনহ্যাম থেকে অফার পেয়েও তিনি ভারতীয় ফুটবল ছেড়ে যান নি। ফুটবল ছাড়াও ক্রিকেটেও তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। ষাটের দশকে তিনি বাংলা রঞ্জি দলের গুরুত্বপূর্ণ অল রাউন্ডারের ভূমিকা পালন করে এসেছন। একটি ম্যাচে গ্যারি সোবার্স এর ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমের বিরুদ্ধে ৮ উইকেট নেন, তারপর তাকে ভারতীয় ক্রিকেট দলে নির্বাচিত করার দাবি উঠলেও সেই দাবি কোনোদিনও পূরণ হয় নি।
এছাড়াও তিনি হকি এবং লন টেনিস খেলার সাথেও যুক্ত ছিলেন।
ভারতীয় ক্রীড়া জগতে বাঙালির অবদানের কথা বলতে গেলে চুনি গোস্বামীর কথা না বললে তা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ১৯৮৩ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মানে সন্মানীত করে। "
ঐক্যযোদ্ধা রাজিত বাগ: " বাংলা তথা ভারতবর্ষের ক্রীড়া জগতের উজ্জ্বলতম নক্ষত্রদের অন্যতম হলেন সুবিমল গোস্বামী যিনি চুনি গোস্বামী নামে আমাদের সকলের পরিচিত।১৯৩৪ সালে অবিভক্ত বাংলার কিশোরগঞ্জে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।তার ক্রীড়া জীবন শুরু হয় ১৯৪৬ সালে ৮ বছর বয়সে মোহনবাগান জুনিয়ার টিমে যোগদানের মাধ্যমে।জুনিয়ার টিমে দাপট দেখিয়ে মোহনবাগান দলে যোগদান করেন।চুনি গোস্বামী তার পেশাদার ফুটবল জীবনের পুরোটাই খেলে গেছেন মোহনবাগান ক্লাবে।ভারতীয় ফুটবলে তার অবদান অনস্বীকার্য, তিনি এশিয়ান কাপ, এসিয়ান গেমস্, অলিম্পিকে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করে করেছেন এবং ক্যাপ্টেনের ভূমিকাও পালন করেছেন।
১৯৬২ সালে তিনি এশিয়ার শ্রেষ্ট স্টাইকার নির্বাচিত হন এবং ১৯৬৩ সালে তিনি অর্জুন পুরস্কারে সম্মানিত হন। ১৯৬২ সালে তার নেতৃত্বে ভারতীয় দল এশিয়ান গেমস্ এ সোনা অর্জন করে।
শোনা যায় তিনি ইংল্যান্ড এর বিখ্যাত ক্লাব টোটেনহ্যাম থেকে অফার পেয়েও তিনি ভারতীয় ফুটবল ছেড়ে যান নি। ফুটবল ছাড়াও ক্রিকেটেও তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। ষাটের দশকে তিনি বাংলা রঞ্জি দলের গুরুত্বপূর্ণ অল রাউন্ডারের ভূমিকা পালন করে এসেছন। একটি ম্যাচে গ্যারি সোবার্স এর ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমের বিরুদ্ধে ৮ উইকেট নেন, তারপর তাকে ভারতীয় ক্রিকেট দলে নির্বাচিত করার দাবি উঠলেও সেই দাবি কোনোদিনও পূরণ হয় নি।
এছাড়াও তিনি হকি এবং লন টেনিস খেলার সাথেও যুক্ত ছিলেন।
ভারতীয় ক্রীড়া জগতে বাঙালির অবদানের কথা বলতে গেলে চুনি গোস্বামীর কথা না বললে তা অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ১৯৮৩ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মানে সন্মানীত করে। "
Comments
Post a Comment