জয় ভট্টাচার্য পরিচালিত ছবি "দ্যা জোকার" নিজস্ব প্রতিবেদন, কলকাতাঃ পরিচালক জয় ভট্টাচার্যরছবি " দা জোকার" মূলত সেই সমস্ত লোকেদের গল্প যারা সোশ্যাল মিডিয়াতে নিজের ফিলিংস সম্পূর্ণরূপে উন্মুক্ত করে দেয় । নিজের ইমোশনকে সম্পূর্ণরূপে যারা সকলের সামনে তুলে ধরে তারা ভুলে যায় যে কিছু মানুষ সেটার অ্যাডভানটেজ্ নিতে পারে। এই গল্পে কিছু মেয়ে একটি সংস্থা চালায় , যাদের মূল উদ্দেশ্য ইমোশনালি ডিপ্রেসড কিছু লোকেদের টার্গেট করা, তারপর তাদের সাথে প্রেমের নাটক করে তাদের পয়সা হাতিয়ে নেওয়া । এরকমই নাটকের শিকার হয় দিজোকার ছবির দুটি চরিত্র-সায়ন বিশ্বাস ও বিরেশ রায়। সায়ন হঠাৎ পাওয়া ধাক্কা সামলাতে না পেরে, সুইসাইড করে। সদ্য প্রেমে আঘাত প্রাপ্ত বিরেশ ও মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। অথচ দুজনের এই অবস্থার জন্য যারা দায়ী তাদের এগেনস্টে কোন তথ্য প্রমাণ না থাকার জন্য পুলিশ কিছুই করতে পারে না। বিরেশের বাবা মা ওকে সাইকিয়াট্রিস্টের কাছে পাঠায়। সাইক্রেটিস্ট বুঝতে পারে বিরেশ একটা ট্রমার মধ্যে দিয়ে চলেছে। মেয়েদের বিদ্রুপ ও মেনে নিতে পারছে না। এর সাথেই আবির্ভাব হয় একটা
Posts
Showing posts from February, 2020
- Get link
- X
- Other Apps
হালিশহরে নাবালিকা কন্যাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অন্তঃসত্ত্বা করল যুবক সমীর দাস, ব্যারাকপুরঃ হালিশহরে ১৫ বছরের এক নাবালিকাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অন্তঃসত্ত্বা করল ২২ বছরের একযুবক। অন্তঃসত্ত্বা নাবালিকা হালিশহর চিত্তরঞ্জন কলোনির বাসিন্দা। ধৃত রোহিত পাসওয়ান হালিশহর নর্থ কলোনির বাসিন্দা। ওই নাবালিকার পরিবারের বীজপুর থানায় গিয়ে ছেলেটির নামে অভিযোগ দায়ের করেন। অবশেষে বীজপুর থানার পুলিশ গ্রেফতার করে মূল অভিযুক্তকে। ধৃতকে গতকাল ব্যারাকপুর আদালতে তোলা হয়ছে ।
- Get link
- X
- Other Apps
বিপ্লব চৌধুরীর সমকাম ভাবনায় সমাজের আয়নায় সমাজকে দেখার ছবি "সুবর্ণরেখা" নিজস্ব প্রতিবেদন, কলকাতাঃ অনেক দিন পর আবার ছবি পরিচালনা করছেন বিপ্লব চৌধুরী। একটি ক্রাইম থ্রিলার নিয়ে ওয়েব সিরিজ তৈরির কাজ করছেন তিনি । তার সাথে এবার তাঁর নতুন পূর্ণ দৈর্ঘ্যের ছবি "সুবর্ণরেখা"র শুটিং শুরু হয়ে গিয়েছে। বিষয় বিন্যাস যখন সমকামীদের নিয়ে তখন স্বভাবতই দর্শকদের কৌতূহল একটু বেশি। একান্ত আলাপচারিতায় বিপ্লববাবু অকপটে জানালেন, " সুবর্ণরেখা" সমকামীদের বিষয় নিয়ে নয়, এটা সমাজের একান্ত নিজস্ব ছবি । "সমাজের আয়নায় সমাজকে দেখা। সেক্সচুয়ালিটি এটা যার যার নিজস্ব পছন্দের বিষয়। শরীর আর মন, এতো একে অপরের পরিপূরক। শরীরের তো মন খারাপ হয়। আসলে যে যেমন ভাবে জেন্ডারকে মন ও শরীরে লালন করবে, এটা প্রত্যেকের নিজস্ব ব্যাপার। শরীর আর মনের দ্বন্দ্ব ঘুচিয়ে কেউ যদি শারীরিক প্রতিবন্ধতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মনের কাছে বশ্যতা স্বীকার করাতে পারে, তবে ক্ষতি কি? এনিয়ে তো কোনো বিরোধ হতে পারে না । আর মেইন স্ট্রিম শব্দটাতো আপেক্ষিক, বিশেষত আমার কাছে। তা বলে ভাববেন না, এছবিতে সেক্সটাই শুধুম
- Get link
- X
- Other Apps
“আ ম রি বাং লা ভা ষা” নিজস্ব প্রতিবেদন,২১শে ফেব্রুয়ারি,হাওড়াঃ “মোদের গরব , মোদের আশা , আ মরি বাংলা ভাষা”। আমাদের মাতৃভাষা বাংলাভাষা । সেই ভাষাকে প্রতিষ্ঠা করা নিয়েই আন্দোলন । আর তার জন্যে শহিদ হতে হয়েছিল বহু বাংলা ভাষা আন্দোলনকারীকে । তাদের স্মরণে সারা দেশ জুড়ে আজকের এই দিনটি পালিত হয় । ১৯৪৭ সালে অখন্ড ভারত ভেঙে গড়ে ওঠে পাকিস্তান । পূর্ব এবং পশ্চিম এই দুই অংশে পাকিস্তান বিভক্ত হয়েছিল । তৎকালীন সময়ে পাকিস্তানের মোট ৬৯ মিলিয়ন জনসংখ্যার মধ্যে ৪৪ মিলিয়ন ছিল বাঙালী । ১৯৪৮ সালের ২১শে মার্চ প্রধানমন্ত্রী মহন্মদ আলী জিন্নাহ উর্দু ভাষাকেই রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসাবে গৃহীত করা হয় । আর তখন থেকেই বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা করার দাবিতে শুরু হয় ভাষা আন্দোলন । ১৯৫২ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মী পরিষদ – এর পক্ষ থেকে এই নিয়ে এক বৈঠকের আয়োজন করা হয় । সেখানে এই বৈঠকের সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত বিরোধীতা করা হয় । ২১ শে ফেব্রুয়ারি সারা দেশ জুড়ে বন্ধ ডেকে এই আন্দোলন করার ডাক দেওয়া হয়। তারজন্যে ২০শে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়
- Get link
- X
- Other Apps
অভিনব ভাবে ভাষা দিবস পালন করল ঐক্য বাংলা নিজস্ব প্রতিবেদক , কলকাতা: একুশে ফেব্রুয়ারি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস তথা বাঙালির সব থেকে গর্বের দিন গুলোর মধ্যে একটি। ১৯৫২ সালে এই দিনেই উর্দুর পাশাপাশি বাংলাকেও তদানীন্তন পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানে শুরু হওয়া ভাষা আন্দোলনে প্রাণ দেন ঢাকা ইউনিভার্সিটির কিছু ছাত্রসহ ৫ বাঙালি যুবক। ভাষার জন্য আত্মবলিদান এর এই ঘটনা ইতিহাসে নজিরবিহীন। এই বলিদানের সম্মানে , 1999 সালে রাষ্ট্রপুঞ্জ একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে। 2000 সাল থেকে এই দিনটি সারা পৃথিবীতে মাতৃভাষা এবং নিজের সংস্কৃতিকে উদযাপন করার দিন হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। ওপার এবং এপার বাংলাতে তাই এই দিনটিতে প্রতিবছরই নানা ধরনের উদযাপনে মেতে ওঠে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান , স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সহ নানা সংগঠন। বাংলা ভাষা সংস্কৃতি ও বাঙালির অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলির কাছে এই দিনটি স্বাভাবিকভাবেই বছরের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দিন গুলির মধ্যে একটা। এবছর একুশে ফেব্রুয়ারি ও তাই বাঙালি সংগঠনগুলি মহাসমারোহে পালন করছে। এরই মাঝ
- Get link
- X
- Other Apps
পরীক্ষার্থীদের জল ও শুভেচ্ছা প্রদান নিজস্ব প্রতিবেদন, রাজারহাটঃ মাধ্যমিক পরীক্ষা যাতে ভালো হয় তার জন্য দরকার পরীক্ষার্থীদের একটু উৎসাহ এবং শুভেচ্ছা জানানোর । তবে তার সাথে সাথে যদি তারা পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছনোর জন্যে স্থাণীয় এলাকায় ঠিক সময়ে গাড়ি ঘোড়া পাওয়া যায়, তাহলে আরো সুবিধা হয় । অনেক পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে পরীক্ষা শুরুর আগে যথেষ্ট পরিমাণে সরকারি গাড়ি রাখা হয়েছিল । তবে পরীক্ষার্থীদের হাতে জলে বোতল এবং শুভেচ্ছা বার্তা তুলে দিল রাজারহাট নিউটাউন বিধানসভার বিজেপি কর্মীরা। ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষ থেকে উত্তর ২৪ পরগণা জেলার সংখ্যালঘু মোর্চার জেলা সভাপতি রমজান আলির উদ্যোগে এলাকার বেশিরভাগ পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে পরীক্ষার প্রারম্ভে অনবরত দাঁড়িয়ে থেকে ঠান্ডা জল এবং শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন তিনি নিজে । মাধ্যমিক পরীক্ষা কেন্দ্রে তাদের পৌঁছতে অসুবিধা হচ্ছে কিনা সেই বিষয়েও অদারকি করেন তিনি । এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি কিশোর কর এবং দলীয় অন্যান্য কর্মীরা ।
- Get link
- X
- Other Apps
" তুমি র বে নিরবে" ছবি - কৃষ্ণা বসু নিজস্ব প্রতিবেদন, কলকাতাঃ ভারতের একজন রাজনীতিবিদ তথা শিক্ষাবিদ কৃষ্ণা বসু শনিবার সকালে কলকাতার বাইপাসের ধারের এক বেসরকারি হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান । মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৮৯ বছর । প্রথমে নেতাজি ভবনে তাঁর মৃতদেহ রাখা হয় । তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধায় , সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় , রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় এবং বহু সাহিত্যিকরা । কেওড়াতলা মহাশশ্মানে গান স্যালুট দিয়ে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় । ছবি ঃ কৃষ্ণা বসু ছবি ঃ শিশির বসুর সাথে কৃষ্ণা বসু প্রাক্তন সাংসদ কৃষ্ণা বসুর মৃত্যুর সংবাদে শিক্ষামহলের পাশাপাশি রাজনীতিতে এক উজ্জল নক্ষত্র হারিয়ে গেল। ১৯৩০ সালের ২৬শে ডিসেম্বর বাংলাদেশের ঢাকায় জন্ম তাঁর । বিখ্যাত সাংবিধানিক অধ্যায়ন বিশেষজ্ঞ চারুচন্দ্র চৌধুরী এবং ছায়া দেবী চৌধুরাণীর সন্তান ছিলেন তিনি । ছোট্ট থেকেই পড়াশুনোর প্রতি ঝোঁক বেশ ছিল । ১৯৫০ সালে উ
- Get link
- X
- Other Apps
"রা ঙ্গি য়ে দি য়ে যা ও " আগামী ১লা মার্চ রবিবার সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৬ টা পর্যন্ত একটি প্রাক বসন্ত উৎসব (এটি আমাদের পঞ্চম বর্ষ) এর আয়োজন করা হয়েছে। স্থান - উত্তর কলকাতার রাজবল্লভ পাড়ার সন্নিকটে, গিরিশ এভিনিউর উপরে *গৌরিমাতা উদ্যানে*। এই উপলক্ষে আমরা আপনাকে ওই দিন দুপুর ২টার সময় আমাদের এই উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি রূপে পাবার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। - ধন্যবাদ *রাজীব মুখার্জী* (সংগঠক)
- Get link
- X
- Other Apps
প্রয়াত অভিনেতা তাপস পাল নিজস্ব প্রতিবেদন, কলকাতাঃ নিভে গেল বাংলা চলচ্চিত্র জগতের এক অন্যতম নক্ষত্র। বিখ্যাত অভিনেতা তাপস পাল আজ রাত ৩ঃ৪৫ নাগাদ বোম্বের একপ বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার জীবনাবসানে আমরা গভীর ভাবে শোকাহত। চলতি বছরের গত ১ লা ফেব্রুয়ারী থেকে হৃদরোগে আক্রান্তজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি হন। পশ্চিমবঙ্গ সরকার ২০১২ সালে তাঁকে বিশেষ চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করে। এছাড়া তিনি ফিল্ম ফেয়ার ও কলাকার পুরস্কার পান। তাঁর প্রয়াণে অভিনয় ও রাজনৈতিক জগতে অপূরণীয় ক্ষতি হল। ১৯৫৮ সালের ২৯ শে সেপ্টেম্বর জন্ম তাঁর। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬১ বছর। ১৯৮০ সালে তিনি প্রথম তরুণ মজুমদার পরিচালিত বাংলা ছবি ' দাদার কীর্তি ' তে অভিনয় করেন। এরপর ভালোবাসা ভালোবাসা, অন্তরঙ্গ, সাহেব, চোখের আলোয় ইত্যাদি বহু ছবিতে মুখ্য ভুমিকায় অভিনয় করেছেন। তাঁর বলিষ্ট অভিনয়ের জন্যে বহুবার ফিল্ম ফেয়ার পুরষ্কার পেয়েছেন। বাংলা ছবির সাথে সাথে হিন্দি ছবিতেও তার অভিনয় দর্শকের মনে দাগ কেটে যায়। 'অবোধ ' নামে হিন্দি ছবিতে বলিউডের অন্যতম অভিনেত্রী মাধুরি দীক্ষিতের স
আত্মপ্রকাশ করল বাংলার প্রথম মুক্ত পন্থী বাঙালি জাতিয়তাবাদী সংগঠন ঐক্য বাংলা
- Get link
- X
- Other Apps
আত্মপ্রকাশ করল বাংলার প্রথম মুক্ত পন্থী বাঙালি জাতিয়তাবাদী সংগঠন ঐক্য বাংলা নিজস্ব প্রতিবেদক, কলকাতা: বাঙালি জাতিয়তাবাদের প্রয়োজন বাংলা অনুভব করেছে প্রতি মুহুর্তে। হিন্দি আগ্রাসনের কাছে মাথা নোয়াতে বাধ্য হওয়া বাঙালিকে তীব্র প্রতিবাদে শামিল হতে উদ্বুদ্ধ করতে তাই এগিয়ে এসেছে ঐক্য বাংলা, একটি অদলীয় রাজনৈতিক সংগঠন। বুধবার বিকালে কলকাতা প্রেস ক্লাবে বাংলার প্রথম মুক্ত পন্থী বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন ঐক্য বাংলা র আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান ছিল। উপস্থিত ছিলেন দলের নেতৃবৃন্দ - সাধারণ সম্পাদিকা সুলগ্না দাশগুপ্ত, সহযোদ্ধা দেবায়ন সিংহ, অভিজ্ঞান সাহা, আশীষ ভট্টাচার্য, সোমনাথ সরকার, চন্দন দাস, মোনালিসা মীত্র সহ আরো অনেকে। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন লেখক অনির্বাণ মুখার্জি, সংগীতশিল্পী অমিত রায়, কৌতুকাভিনেতা ও মানবাধিকার কর্মী, সিপিডিআর সংস্থার সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব ঘোষ, চিত্রপরিচালক অরূপ ভঞ্জ প্রমুখ। উদ্বোধনী বক্তব্যে সুলগ্না দাশগুপ্ত উল্লেখ করেন বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রয়োজনীয়তা। তাঁর কথায় উঠে আসে বাংলার বর্তমান কর্মসংকট, ভাষা আগ্রাসনের সমস্যা প্রভৃতি। তিনি বলেন, " পশ্চিমব