প্রয়াত বলিউড জগতের গীতিকার যোগেশ গৌর নিজস্ব প্রতিবেদন,মুম্বাইঃ হিন্দি গানের জগতে ফের ছন্দপতন। শুক্রবার সকালে বাড়িতে প্রয়াত হন বলিউডের অন্যতম খ্যাতনামা গীতিকার তথা সঙ্গীত নির্দেশক যোগেশ গৌর। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর। বেশ কয়েকদিন ধরে অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি। গতকাল মুম্বাইতে তাঁর নিজের বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে বলিউড মহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী লতা মাঙ্গেসকর গীতিকার যোগেসের প্রয়াণে ট্যুইট করে শোকপ্রকাশ করেছেন। ১৯৪৩ সালে লখনউতে জন্ম কিংবদন্তী শিল্পী যোগেশ গৌরের। মাত্র ১৬ বছর বয়সেই সিনেমা ইন্ড্রাস্টিতে আত্মপ্রকাশ ঘটে তাঁর।“আনন্দ”, “মানজিল”, “ছোটিসি বাত”, “মিলি” এর মত একটার পর একটা ছবিতে গান রচনা করেছেন তিনি। “জিন্দেগি ক্যায়সি হ্যা”, “রিমঝিম রিমঝিম” বিখ্যাত বহু গানের গীতিকার হিসেবে সকলের মনে দাগ কেটে গেছেন তিনি। বলিউড ছবির জগতে তাঁর অবদান অপরিসীম।
Posts
Showing posts from May, 2020
- Get link
- X
- Other Apps
* I was a fighter , one more fight , the last the best* নিজস্ব প্রতিবেদন,কলকাতাঃ ---- " না যোদ্ধার লড়া হয়নি শেষ যুদ্ধ।সৈন্যদল প্রস্তুত , সেনানায়কও প্রস্তুত কিন্তু ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের তৎপরতায় পিছিয়ে যায় আক্রমণ। যুদ্ধ হয় , লড়াই হয় .. কিন্তু সেই যুদ্ধ হয় ভারত মাতার আর এক প্রিয় সন্তান নেতাজির নেতৃত্বে। নিজেই তুলে দিয়েছিলেন নেতাজির হাতে দায়িত্ব ? নাকি ... জাপানি সামরিক কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে ? নাকি .... মোহন সিং এর কি কোনো ভূমিকা ছিল ? জানা নেই । পরস্পর বিরোধী বিভিন্ন তথ্যে ভরা ইতিহাস। তার আত্মীয়রা যা লিখেছেন , সেটুকু ছাড়া বাকি ইতিহাসের সব তথ্যই অত্যন্ত কম। খুব বেশি কিছু জানা যায় না তাঁর সম্পর্কে। কি বলা যায় দেশের এক শ্রেষ্ঠ সন্তানের প্রতি উদাসীনতা ? অবহেলা ? ইতিহাসেও উপেক্ষিত , নিজ জাতি ও দেশের কাছেও চরম উপেক্ষিত অগ্নিযুগের বিপ্লবী রাসবিহারী বসু। শুধু বিপ্লবী নন , একই সাথে তুখোড় অভিনেতা এবং বিভিন্ন ছদ্মবেশ ধারণে পটু। বারংবার নাস্তানাবুদ করেছেন ব্রিটিশদের । জীবনে মাত্র একবার গ্ৰেফতার হয়েছিলেন। প্রমাণের অভাবে ছাড়াও পেয়ে যান। আর কোনোদিন এই বিপ্লব
- Get link
- X
- Other Apps
আমফানের দাপটের শিকার কিছু পরিবারের জন্যে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন নিজস্ব প্রতিবেদন,বরাহনগরঃ কখন লকডাউনে কিভাবে দিন কাটছে এলাকাবাসীর । তা জানতে ঘরে গিয়ে গিয়ে খোঁজ নিচ্ছেন। আবার কখন আমফানের দাপটে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া বরাহনগরের বিভিন্ন এলাকার মানুষদের সাহায্য করছেন। তারা হলেন বরাহনগর উত্তর পূর্ব মন্ডলের সদস্যরা। নিজেদের প্রচেষ্ঠায় বিজেপি নেতা রাজু সাহার উদ্যোগে কামারহাটি পৌরসভার ১৭ এবং ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের ১,২ এবং ৫ নম্বর শক্তিকেন্দ্রে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন। এই এলাকার সেই সব পরিবারের জন্যে এই কর্মসূচী নেওয়া হয় যারা আমফানে ঘরের চাল হারিয়েচ্ছে। ভেসে গিয়েছে ঘরের বহু জিনিস। খাদ্যের সঙ্কটের শিকার তারা অধিকাংশই।এলাকার এমন প্রায় ২০০টি পরিবারের জন্যে তাদের দুপুরের খাবারের সু-ব্যবস্থা করা হয়। একপ্রকার বলা যায় যাচাই আয়োজন ছিল। বরাহনগর বিজেপি কর্মী সুব্রত ভট্টাচার্যের সহযোগিতায় প্রচন্ড সফলতার সাথে এলাকার বিধ্বস্ত মানুষদের জন্যে খাবারের আয়োজন করতে পেরে খুব খুশি বলে জানিয়েছেন বরাহনগর উত্তর পূর্ব মন্ডলের সভাপতি রঘুনাথ মন্ডল।
- Get link
- X
- Other Apps
ম্যাক্স এবং স্যানিটাইজারের সাথে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী প্রদান নিজস্ব প্রতিবেদন,খড়দহঃ এমনিতেই লকডাউনের জেরে জর্জরিত হতে হচ্ছে রাজ্যের দিনমজুরদের।তার উপর আবার আমফানের হানা। এর ফলে একেবারে নাজেহাল হতে হচ্ছেন দিনমজুরেরা । সেই রকম কিছু সাধারণ মানুষদের পাশে দাঁড়ালেন উত্তর ২৪ পরগণা জেলার সংখ্যালঘু মোর্চার জেলা সভাপতি রমজান আলি। করোনা রুখতে মাস্ক পড়া এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের কথাও জানান তিনি। লকডাউন শুরুর পর থেকেই খড়দহ দক্ষিণ পূর্ব মন্ডলের বিভিন্ন অঞ্চলে পৌঁছে দিয়েছেন খাবার। “আমফানের পর কিছুটা নিজেদের সাধ্যমত সাহায্য করব । এটা আমাদের নৈতিক কর্তব্য” বলে জানালেন রমজান আলি। রাজ্যের ভারতীয় জনতা সংখ্যালঘু মোর্চার অনুপ্রেরণায় কলকাতা উত্তর শহরতলি জেলার সংখ্যালঘু মোর্চার পক্ষ থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ম্যাক্স এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার তুলে দেন। সবসময় বাইরে বেরোলে ম্যাক্স পড়ার নির্দেশও দেন তিনি। খড়দহের পাতুলিয়া অঞ্চলের ৩০টি পরিবারে তিনি নিজে কাঁধে করে পৌঁছে দিয়েছেন খাদ্য সামগ্রী। চাল,ডাল, আলু, পেঁয়াজ ছাড়াও চিরে মুড়ি,গুড়,চিনি, বিস্কুটের মত কিছু শুকনো খাদ্য সামগ্রীও বিতরণ
- Get link
- X
- Other Apps
আমফানের প্রভাবে ব্যাপক ক্ষতি কোন্নগরের বিভিন্ন এলাকায় বরুণ গুহ,হুগলীঃ সুপার ঘূর্ণঝড় আমফানের দাপটে রাজ্যের বহু জায়গায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। হুগলী জেলার কোন্ননগরের বিভিন্ন এলাকায় এখনও ছড়িয়ে রয়েছে আমফানের ধ্বংসের চিত্র। কোথাও রাস্তার পাশে রাখা গাড়ির ওপর বড় বড় গাছ উপড়ে পড়ে গিয়েছে। লাইটপোস্ট উপড়ে গিয়ে আবার গাড়ি জ্বলে গিয়েছে। এখনও বহু এলাকায় বৈদ্যুতিক তার ছিড়ে পড়ায় বিদ্যুৎ সংযোগ ঠিকমত পাচ্ছেন না।
- Get link
- X
- Other Apps
ঈদ উপলক্ষে শপিং মলে চলছে কেনাকাটা পল মৈত্র, দক্ষিণ দিনাজপুরঃআজ পবিত্র ঈদ। আর লকডাউনেও ঈদ উপলক্ষে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুরের বিভিন্ন শপিংমল খুলে দেওয়া হল। গতকাল সকাল থেকেই তাই নতুন জামা কেনার ধুম লেগেছে যেন মল জুড়ে। তবে কেনাকাটায় রাখা হয়েছে কিছু নিয়ম। মলের প্রবেশ পথে রাখা রয়েছে একটি আসন। এইভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ধাপে ধাপে রাখা একটার পর একটা আসন। কেনাকাটা করার জন্যে মলের প্রত্যেক কাউন্টারের সামনেও রাখা রয়েছে একটি করে আসন। তার উপর দাঁড়িয়ে নিজেদের পছন্দমত জামাকাপড় পছন করবেন ক্রেতারা। তবে কোনো জামাকাপড়ে হাত না দিয়ে ক্রেতাদের দেখানো হচ্ছে নানা রকমের নতুন নতুন পোশাকআশাক। ভিড় সামলাতে মল জুড়ে গোনা কয়েকজন ক্রেতা আর মলের কর্মীদের নিয়ে গতকাল থেকে খুলছে মল। সমস্ত বিধিনিষেধ মেনেই এইভাবে মলে কেনাকাটা করতে হবে বলে মল কতৃপক্ষ জানান। শপং মলের প্রবেশ পথে পাহারায় দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটির কাজ এখন ক্রেতাদের হাতে স্যানিটাইজার দিয়ে মাস্ক পড়ে মলে প্রবেশ করতে দেওয়ার অনুমতি দেওয়া। লকডাউনের মধ্যেও যে ঈদ উপলক্ষে দুটো নতুন পোশাক কিনতে পারবেন। তা ভাবতেও পারেননি বলে জানালেন ক্রেতারা। এতে তারা খু
- Get link
- X
- Other Apps
"এইভাবেই বিপদ থেকে রক্ষা করা আমাদের নৈতিক কর্তব্য", জানালেন যুব নেতা তারক অসময়েও পাশে দাঁড়িয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বজায় রাখলেন কামারহাটি পৌরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি তারক দত্ত। লকডাউন শুরুর পর থেকেই ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে খোঁজ নিয়েছেন তিনি। কখনও নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী আবার কখনও রান্নার জন্যে সরঞ্জামও পৌঁছে দিয়েছেন লোকের ঘরে। তৃণমূল নেতা মদন মিত্রের সহযোগিতায় তারক দত্ত এবং কামারহাটি মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যকারী সভানেত্রী সীমা দাসের উদ্যোগে রান্না করা খাবারদাবারও পৌঁছে দেন ওয়ার্ডের অসহায় মানুষদের কাছে। অথচ ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শ্যামল চক্রবর্তী একবারও খোঁজও নেন না এলাকাবাসীর। অভিযোগ ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের। আমফানের প্রভাবে কলকাতার বিভিন্ন জায়গা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। কামারহাটির ২৮ নম্বর ওয়ার্ড এলাকাও তার ব্যতিক্রম ছিল না। ঝড়ের প্রবল দাপটে এলাকার বহু বড় বড় গাছ উপড়ে গিয়েছিল । কোথাও মাটি সমেত লাইট পোস্ট উপড়ে গিয়ে বিদ্যুৎ পরিষেবা বিছিন্ন হয়ে পড়েছিল । সেই খবর কাউন্সিলারের কানে গেলেও কোনো ভ্রূক্ষেপ নেয় না তিনি। ওয়ার্ডের এ
- Get link
- X
- Other Apps
।।। সঙ্কটে খাদ্য প্রদান, সেবায় রাম ঠাকুরের শিষ্যেরা ।।। নিজস্ব প্রতিবেদন, বেলঘরিয়াঃ চারদিনে মোট ৬৫০ জন অসহায় মানুষকে খাদ্য প্রদান করল রাম ঠাকুরের কিছু শিষ্যগণ । লকডাউন বাড়ার সাথে সাথে বেলঘরিয়ার তরুণ পল্লী এলাকার দীনদুঃখী পরিবারের পাশে নিজেদের সাধ্যমত কিছু খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল তারা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্যানিটাইজার দিয়ে তারপর এলাকার মানুষদের হাতে তুলে দেওয়া হয় চাল,ডাল, আলু, পেঁয়াজ , সোয়াবিন, সুজি এবং হলুদ।শ্রী শ্রী রাম ঠাকুরের আশির্বাদে নিজেদের চিন্তাভাবনায় এলাকার কিছু করুণ মানুষদের পাশে দাঁড়াতে পেড়ে খুবই খুশি তারা। আগামীদিনেও নিজেদের সাধ্যমত আরো কিছু সাহায্যের ব্যবস্থা করবেন তারা বলেও জানিয়েছেন। লকডাউনে আয় বন্ধ। খাদ্যের সঙ্কটে ভুগছেন বহু মানুষ। তাই কিছুটা তাদের পাশে দাঁড়াতে পারলে খুবই ধন্য হব। এই ভাবনায় আপ্লুত হয়ে লকডাউনে নিজেদের আর ঘরবন্দি রাখতে না পেড়ে পথে নেমে পড়লেন রাম ঠাকুরের শিষ্যরা। তারা নিজেদের উদ্যোগে এই সঙ্কটে এলাকার দুস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর জন্যে এই কর্মসূচী গ্রহণ করলেন। এতে খুবই খুশি এলাকাবাসীও।
- Get link
- X
- Other Apps
আশা কর্মীদের দাবি দিবস পালন নিজস্ব প্রতিবেদক,ব্যারাকপুর: করোনা মহামারীর ভয়াবহ দিনে জীবন তুচ্ছ করে বাড়ি বাড়ি ঘুরে মানুষের পাশে রয়েছেন আশা কর্মীরা। কিন্তু তাঁদের উপযুক্ত সুরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি এখনও। নেই চাকরির নিরাপত্তাও। তাই আজ সারা বাংলা জুড়ে প্রতিবাদে সোচ্চার হলেন তাঁরা। জরুরি ঝুঁকিপূর্ণ কাজের জন্য প্রতি মাসে অতিরিক্ত দশ হাজার টাকা, আশা কর্মী সহ অন্যান্য স্বাস্থ্য কর্মীদের উপযুক্ত সুরক্ষা সরঞ্জাম ও চাকরির নিরাপত্তার দাবিতে পশ্চিমবঙ্গ আশা কর্মী ইউনিয়নের ডাকে এই দাবি দিবস পালিত হয়।
- Get link
- X
- Other Apps
কবি প্রণাম বিশ্বকবি গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৯ তম জন্মদিন l এবার করোনা ভাইরাসের জন্য সারাদেশ এবং রাজ্য লকডাউন চলছে l বিধি নিষেধ চলছে যার ফলে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন পালন এবার উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে হলো না কোনরকমে তার জন্মদিন পালন করা হলো পানিহাটির সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটা বড় প্রাণ ছিল l ১৮৭২ সালে কলকাতা জুড়ে যখন ডেঙ্গু জ্বরের মহামারী দেখা দিয়েছিল সেই সময় তার হাত থেকে রক্ষা পেতে ১১ বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথম জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি বাইরে পা রাখা l ১৮৭২ সালের ১৪ ই মে থেকে ৩০শে জুন পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়ির বাইরে ছিলেন l সেটা উত্তর কলকাতার ছাতু বাবুদের যে বাগানবাড়ি পানিহাটিতে ছিল গঙ্গার পাড়ে সেখানে ছিলেন এখানেই প্রথম তিনি সাঁতার শিখেছিলেন l রবীন্দ্রনাথ ছাতু বাবুর বাগান বাড়ি যেটা বর্তমান নাম পেনেটি ভবন বা গোবিন্দ কুমার হোম নামে পরিচিত l জোড়াসাকো,কলকাতা এই বাড়িতে একটানা প্রায় ৮৪ দিন কাটিয়েছিলেন তারপরে তিনি দ্বিতীয়বার পানিহাটিতে পদার্পণ করেন ৫৮ বছর বয়সে ১৯১৯ সালে মে মাসে শেষ সপ্তাহে যখন জালিওনাবাগ হত্যাকান্ড ঘটে যায় সে