Posts

Showing posts from July, 2021

পানীয় জলের পাম্প উদ্বোধন করে সকলের প্রিয় পাত্র হয়ে উঠলেন বিধায়ক

Image
কল্যান আশীষ দত্ত, পূর্ব বর্ধমান: নিত্য দিনের কাজে জল আমাদের খুবই প্রয়োজনীয়। জল ছাড়া জীবন যেন জীবন নয়। কিন্তু এই শতাব্দীতে এখনও বহু গ্রাম আছে যেখানে জল সরবরাহ সঠিক ভাবে হয় না, সাধারণ মানুষ জলের অভাবে হাহাকার করতে থাকেন। ঠিক এমনই জলের অভাবে কষ্টে দিন কাটাচ্ছিলেন মেমারি বিধানসভার অন্তর্ভুক্ত একটি গ্রামের কিছু মানুষ। কিন্তু শেষমেশ মেমারি বিধানসভার দুর্গাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীন ওই গ্রামে তিনটি পানীয় জল প্রকল্পের শুভ উদ্বোধন করে সকলের মন জিতে নিলেন বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্য্য।  এদিন এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বসন্ত রুইদাস, পঞ্চায়েত প্রধান শিখা রায়, উপপ্রধান নিতাই ঘোষ, বিশিষ্ট সমাজসেবী অনুপ রায় সহ অন্যান্যরা। জানা গেছে, এক একটি জলের পাম্পের জন্য খরচ হয়েছে আনুমানিক দুই লক্ষ পঁচাশি হাজার টাকা। এতদিন ওই এলাকার মানুষ জলের সমস্যায় দিন কাটাচ্ছিলেন। পানীয় জলের পাম্প বসানোর ফলে ওই এলাকার প্রায় দেড় থেকে দুই হাজার মানুষ জলের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।

কেশপুরে রক্তদান শিবিরে রাষ্ট্রমন্ত্রী শিউলি সাহা

Image
নিজস্ব প্রতিবেদন, মুর্শিদাবাদঃ বর্তমানে রক্তের সংকট প্রবল। রাজ্যের ব্লাড ব্যাংক গুলিতে ক্রমশই রক্তের সংকট দেখা দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে কোন রোগীর রক্তের প্রয়োজন দেখা দিল তার পরিবার চরম সমস্যায় পড়েছে। সে রক্তের সংকট মেটাতে এগিয়ে এলো কেশপুরের মমতার ডিজিটাল ক্লাব। এই ক্লাবের উদ্যোগে রক্তদান শিবিরে 5 জন মহিলা সহ মোট 42 জন রক্ত দাতা রক্ত দান করেন। সবুজায়নের বার্তা দিতে প্রতি রক্তদাতাকে গাছের চারা দেওয়া হয় ডিজিটাল ক্লাবের পক্ষ থেকে। এ রক্তদান শিবির কে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই ডিজিটাল ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে চরম ব্যস্ততা লক্ষ্য করা যায়। রক্তদান শিবিরের উদ্বোধন করতে আসেন কেশপুর বিধানসভার বিধায়ক তথা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী শিউলি শাহা। তিনি তাঁর বক্তব্যে কোভিড পরিস্থিতিতে রক্তদান শিবির আয়োজনের জন্য  মন্তা ডিজিটাল ক্লাবের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবী উত্তমানন্দ ত্রিপাঠী, কেশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অঞ্জনী কুমার তিওয়ারি, সমাজসেবী ভাস্কর চৌধুরী,দুর্লভ ঘোষ, প্রদ্যুৎ পাঁজা,শিক্ষক স্নেহাশিস চৌধুরী, স্থানীয় নেতৃত্ব তথা

বিপদ থেকে রক্ষার কামনায় ভক্তদের ঢল বিপত্তারিনী পূজোর আরাধ্যায়

Image
সমীরণ দাস, কলকাতা : আজ বিপত্তারিনী পূজা। বছরের নির্দিষ্ট দুই দিনের মধ্যে প্রথম বার আজ। দ্বিতীয় বার আগামী শনিবার অর্থ্যাৎ ১৭ জুলাই । আজ সকাল থেকেই মন্দিরে মন্দিরে ভিড় মায়ের পূজা দেবার জন্য। বিপদের হাত থেকে বাঁচতে তেরো গিঁটটের লাল সুতার তাগা বা ডোর মায়ের পূজার আশীর্বাদ হিসাবে মানুষের হাতে লাগানো হয়। আজ বেহালা সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে সকাল থেকেই দেখা গেলো মানুষের ভিড় পূজার লাইনে। ডালা এবং পূজার সামগ্রী নিয়ে হাজির দোকানিরা।  করোনা মুক্ত সমাজ গড়ার আশায় চিকিৎসক মহল থেকে শুরু করে বিজ্ঞানিরা, এমনকি সাধারণ মানুষও। একেবারে নাজেহাল হয়ে উঠতে হচ্ছে বিধি নিষেধের মধ্য দিয়ে জীবন  যাপনের ক্ষেত্রে। শেষ ভরসার পথ বোধ হয় ভগবানই। তাই আজ বিপত্তারিণী মায়ের আধারনায় বাড়ির মেয়ে বউরা কোনো খামিতি রাখলেন না। আজ সকাল থেকে এ বছরের প্রথম দিনে বিপত্তারিনী পুজোর আরাধনায় বেহালা সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দিরে ভক্তদের ভিড় ছিল চোখে পড়বার মতো। 

বেলেঘাটা একতা সংঘের রক্তদান শিবিরে রথ সাজানোর প্রতিযোগিতা

Image
গোপাল দেবনাথ, কলকাতাঃ শুভ রথযাত্রা উপলক্ষে বেলেঘাটার বিধায়ক পরেশ পালের অনুপ্রেরণায় এবং ৩৫ নম্বর ওয়ার্ড এর কো অর্ডিনেটর আশুতোষ দাস এর উৎসাহে ও এই মহতী অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা বীরেন দত্ত র ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বেলেঘাটা একতা সংঘে এক রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। এই একতা সংঘ সারাবছর ধরেই নানা রকম সামাজিক কর্মসূচী পালনের মধ্য দিয়ে মানব সেবায় নিয়োজিত থাকে। এই অনুষ্ঠান কেবলমাত্র রক্তদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। বেলেঘাটার বাসিন্দাদের জন্য ছিল রথ সাজানোর প্রতিযোগিতাও। বিশেষজ্ঞদের বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রথম বিজয়ী দশজনকে পুরস্কৃত করা হবে বলে জানালেন বীরেন দত্ত। এ ছাড়াও দুঃস্থদের মধ্যে বর্ষাকালের কথা ভেবে ছাতা বিতরণ করা হয় এইদিনের এই রক্তদান শিবিরে। সেই সাথে বহু মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হলো নতুন কাপড়ও।  মানব সেবায় ব্রতী বেলেঘাটা একতা সংঘ। জাতি ধর্ম বর্ণে উর্দ্ধে গিয়ে সমাজের স্কল শ্রেণীর মানুষের পাশে দাঁড়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে পড়াশুনোর সামগ্রী তুলে দেন উদ্যোক্তারা। প্রায় ১৫০ জন রক্তদাতা এদিন এই রক্তদান শিবিরে যোগদান করেন। সম্পূর্ণ  অনুষ্ঠানটি করোনা অতিমারীর কারণে নিয়ম মেনেই সম্পন্ন হয়।  এই

খুঁটি পুজোর উদ্বোধনে ঢাকের আওয়াজ উঠলো বেজে দুর্গোৎসবের

Image
সমীরণ দাস ও গৌতম বিশ্বাস ,বেলেঘাটা: বাঙালীর প্রধান উৎসব দূর্গাপূজো। গত বছর করোনার গ্রাসে দুর্গাপূজোর আনন্দে কিছুটা ঘারতি পড়লেও এবছর আসতে আসতে ফিরছে আগের ছন্দ । জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসবের দিন থেকেই শুরু হয় দেবী দুর্গার আগমনের দিন গোনা। শুরু হয়ে গেলো প্রস্তুতি।   আজ রথযাত্রার পূর্ণলগ্নে  ইস্ট বেলেঘাটা জনকল্যাণ সংঘের দুর্গোৎসবের সূচনা অনুষ্ঠানে ঢাকের আওয়াজ উঠলো বেজে দুর্গোৎসবের। সমাজের বিভিন্ন বিশিষ্ট গুণী অতিথিদের উপস্তিথিতে সম্পন্ন হয় খুঁটি পূজা অনুষ্ঠান। এইদিনের এই ক্লাবের খুঁটি পূজোর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পণ্ডিত মল্লার ঘোষ, মল্লিকা ঘোষ, অভিনেত্রী সংগীতা সিনহা । এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ৩৪ নং ওয়াডের কো-অর্ডিনেটর অলকা নন্দা দাস । এই অনু্ঠানের যেনো প্রাণ প্রতিষ্ঠা ঢাকের আওয়াজেই । নিয়ম মেনে সম্পন্ন হলো ইস্ট বেলেঘাটা জনকল্যাণ সংঘের খুঁটি পূজা।   সারা বছরের অপেক্ষা এইদিনের জন্যে। কবে আসবে মা অন্নপূর্ণা। তার অপেক্ষায় সারা বছর কেটে যায়। আর উৎসবের আরম্ভে কোনো রকম খামতি রাখতে চান না ইস্ট বেলেঘাটা জনকল্যাণ সংঘের দুর্গোৎসব কমিটি। প্রতি বছর অভিনব ভাবনায় সেজে ওঠে মন্ডপ। এবছরও এক নতুন শৈলীতে সা

রাজনীতিতে একটু কম্পিটিশন থাকে - বললেন দিলীপ ঘোষ

Image
রবি দেব, নিউটাউন:- রাজ্য বিজেপির সঙ্গে অনেকের মতনৈক্য হচ্ছে এমনই প্রশ্ন উঠছে।  এপ্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন... . রাজ্য বিজেপির সাথে প্রবলেম নেই। কারো ব্যক্তিগত ভাবে এখানে থাকেই এরকম কেউ বেশি গুরুত্ব পায় কেউ একটু কম গুরুত্ব পেলো। এটা সবার মনেই থাকে। রাজনীতিতে একটু কম্পিটিশন থাকে। পার্টি সবার ব্যাপারটা দেখে। পার্টিতে কথা বলার সমস্যা থাকলে সমাধানের জায়গা আছে। এখানে স্টেটের লোক আছে তাদের ভরসা নাহলে সেন্ট্রালের নেতারা আছেন। পার্টিতে সবসময়ই উপর থেকে নিচে সিস্টেম আছে। যারা একটু বাইরে থেকে এসেছেন তারা সিস্টেম টা এখনো বুঝে উঠতে পারিনি। নিজের আশা আকাঙ্খা কোথায় বলতে হয় কি বলতে হয় সেই ধৈর্য নেই। যে পার্টিতে ওরা কাজ করেছে সেই পার্টিতে এরকম হয়। নিজে নিজে এক একটা পার্টি কিন্তু এখানে একটাই পার্টি। রাজীব ব্যানার্জি ফেসবুকে বিরোধী দলনেতাকে প্রশ্ন করছেন। এবিষয়ে তিনি বলেন.... কিছু লোক আছেন তারা ঠিক করতে পারছেন না কি করবেন কোথায় যাবেন। এটা তাদের সমস্যা। পার্টিতে এধরনের কোনো সমস্যা নেই। তিনি পার্টির কোনো পদাধিকারী নন। গতকাল মন্ত্রীত্ব থেকে বেশ কিছু জনের নাম বাদ গেলো। এবিষয়ে তিনি বলেন.... বাদ গেলো চার জন মন্ত্রী

অবসরপ্রাপ্ত পেশাদার সাংবাদিকদের আর্থিক সুরক্ষা প্রদান ত্রিপুরা সরকারের

Image
নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা – রাজ্যের অবসরপ্রাপ্ত পেশাদার সাংবাদিকদের আর্থিক সুরক্ষা দিতে ত্রিপুরা জার্নালিস্ট পেনশন স্কিম অনুমোদন করল ত্রিপুরা সরকার। বুধবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই প্রকল্পের অনুমোদন করে সরকার। এই প্রকল্পটি দুটি ভাগে বিভক্ত। প্রথম ভাগ ত্রিপুরা জার্নালিস্ট সম্মান পেনশন স্কিম এবং দ্বিতীয়টি হলো ত্রিপুরা জার্নালিস্ট পরিবার সুরক্ষা পেনশন স্কিম।  প্রথম ভাগের প্রকল্পটিতে গত ১০ বছর ধরে যেসকল সাংবাদিকদের তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড রয়েছে ও যাদের বয়স ৬০ বছর পূর্ণ হয়েছে এবং সাংবাদিকতা থেকে অবসর গ্রহন করেছেন তারাই এই প্রকল্পের আওতায় আসবেন। এই প্রকল্পের আওতায় থাকা সুবিধাভোগী সাংবাদিকরা মাসিক ১০ হাজার টাকা করে পেনশন পাবেন বলে জানানো হয়েছে। দ্বিতীয় ভাগের প্রকল্পটির আওতায় যদি কোনও অ্যাক্রেডিটেড সাংবাদিক কর্মরত অবস্থায় মারা যান সেই সাংবাদিকের স্ত্রী বা পরিবারের নির্ভরশীল যে কোনও একজন সদস্য এই প্রকল্পের আওতায় আসবেন। এবং মাসিক ৫ হাজার টাকা করে পেনশন পাবেন। তবে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিককে মৃত্যুর আগের সাত বছর সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে।  এছাড়া উভয় ক্ষেত্রেই আবে

পঞ্চ সংস্থার প্রয়াসে বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে টিকাকরণ

Image
গোপাল দেবনাথ, কলকাতাঃ গত বছর থেকে শুরু হওয়া করোনা অতিমারীর প্রকোপে সাধারণ মানুষের জীবন জীবিকা প্রায় শেষ করে দিয়েছে। বিশ্বের নানা প্রান্তে গত বছর থেকে করোনার প্রতিষেধক টিকা দেওয়া শুরু হয়ে গেছে। দেশ জুড়ে লকডাউন অতিমারীর প্রকোপ কিছুটা কমাতে পারলেও নির্মূল করতে পারেনি। গতবছর অর্থাৎ ২০২০ এর শেষের দিকে করোনা প্রকোপ একটু কম হলেও মাস্ক বিহীন মানুষের গা ছাড়া ভাব এই অতিমারীর দ্বিতীয় ঢেউ মাত্র কয়েকদিন আগেও হাজার হাজার মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়ে নিয়েছে। অবশেষে এই বছরই সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে চলে এসেছে করোনা প্রতিরোধকারী ভ্যাকসিন। বিশেষজ্ঞদের মত অনুযায়ী এই ভ্যাকসিনের কল্যাণেই বাঁচবে মানুষের প্রাণ। সাধারণ মানুষের প্রাণ বাঁচানোর তাগিদে সরকারি বেসরকারি সংস্থার সাথে সাথে উত্তর কলকাতার বেশ কয়েকটি ক্লাব সংগঠন মিলে সাধারণ মানুষের জন্য সুলভ মূল্যে করোনা অতিমারীর টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল নিউটাউনের বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে। সহযোগিতায় ছিল কলকাতার নামজাদা সুরক্ষা ড্যায়াগনিস্টিক সেন্টার। গত ৪ঠা জুলাইয়ের ভ্যাকসিন দেওয়া প্রসঙ্গে মিলন সমিতির সম্পাদক উমাপতি দত্ত সাংবাদিকদের বলেন, অতিমারির সময় নিজেদের কে ক

কচুখালির প্রত্যন্তদের পাশে রুপা দেবাশীষ

Image
রূপা মজুমদার ,  কচুখালিঃ   ক্যানিং হয়ে চুনোখালি। ওখান থেকে ভুটভুটি করে ঘন্টা দেড়েক লাগে কচুখালি পৌঁছতে। অনেকগুলি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ থাকায়, ফি সপ্তাহেই কেউ না কেউ ত্রাণ পরিষেবা নিয়ে সুন্দরবন যাওয়ার আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু আমার ইচ্ছে ছিল গেলে, একেবারে প্রত্যন্ত এলাকায় যাব, যেখানে কম মানুষ পৌঁছোন। তাই বন্ধু দেবাশীষ সরকার যখন কচুখালি যাওয়ার কথা শোনায়, সঙ্গে সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিলাম, এখানেই যাব। কোথাও গিয়ে শুধু কাজটুকু সেরে ফিরে আসা, এইটুকুতে আমার মন ভরে না, বরং তাদের সঙ্গে দুদণ্ড সময় কাটিয়ে, তাদের কথা শুনতে, তাদের কথা জানতে ভালো লাগে। ২৮০ টা মতো পরিবার থাকে এই দ্বীপটিতে। মূলত কৃষিজীবী এবং মৎসজীবী। মুগডাল এবং বিভিন্ন আনাজের চাষ। কিন্তু নোনা জল ঢোকায় জমিতে বছর চারেক ফলন হবে না ভালো। পুকুরের জল নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মাছ চাষের সম্ভাবনাও কম। তাহলে রুজি রোজগার? জানা নেই!  মাটির ঘরে দাওয়া এখনও কাদায় মাখামাখি। নোনা লেগে গেছে যে। শুকনো হতেই চাইছে না। প্রায় সাপ চলে আসছে। এমনকি গোখরো সাপের দেখাও মিলছে ঘরের মধ্যে। সন্ধ্যে হতে না হতেই মশার ভনভনানি। কাঠের উনুনে রান্না। গ্যাস পৌঁছোয় নি। এক কি

বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে পূর্ব মেদিনীপুরে বিক্ষোভ বাংলাপক্ষের

Image
নিজস্ব প্রতিবেদন, পূঃ মেদিনীপুরঃ   বাংলা ভেঙে পৃথক রাজ্যের দাবিতে সরব হয়েছেন দুই বিজেপি সাংসদ। যার বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। উত্তর থেকে দক্ষিণ বিভিন্ন থানায় দুই বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে বাংলাপক্ষ। এবার ওই সংগঠনের পক্ষ থেকে সাংসদদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান হল পূর্ব মেদিনীপুরে।বিজেপি সাংসদ জন বার্লা পৃথক উত্তরবঙ্গের দাবি তুলেছেন। সাংসদ সৌমিত্র খাঁ পৃথক জঙ্গলমহল রাজ্যের দাবি তুলেছেন। এই বিষয়ে পূর্ব মেদিনীপুর বাংলাপক্ষের তরফে বলা হয়েছে, “বাঙালির শত্রু, হিন্দি সাম্রাজ্যবাদী বিজেপি বাংলা ভাগ করতে চায়। তাদের দুই সাংসদ জন বারলা ও সৌমিত্র খাঁ বাংলা ভাগের দাবি তুলেছে। বাংলা ও বাঙালিকে বিপদে ফেলতে চায় বিজেপি। বাংলা পক্ষ ভারতের বাঙালির জাতীয় সংগঠন। বাংলা পক্ষ বাংলা ভাগের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়ছে।”বিভিন্ন থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করার পরে রবিবার ওই সংগঠনের পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বাংলা পক্ষের শাখার পক্ষ থেকে নন্দকুমার থানা এক বিক্ষোভ কর্মসূচীর আয়োজন করা হল। জেলা সম্পাদক সুতুনু পণ্ডিত নেতৃত্বে বাংলা পক্ষ বিক্ষোভ দেখায়। কোনও ভাবেই বাংলা ভাগ হতে দেবে না

জাতীয় চিকিৎসক দিবস উৎযাপনে প্রসূতি বিভাগে ভর্তি সমস্ত মহিলাদের উপহার প্রদান

Image
গোপাল দেবনাথ, কলকাতাঃ  ড:বিধান চন্দ্র রায় এর জন্মদিন ও মৃত্যু দিন উপলক্ষ্যে  এবং national doctor's day উৎযাপনে সালকিয়া কিশোর কুমার কালচারাল এসোসিয়েশন এর পক্ষ থেকে একটি তাৎপর্য পূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়। হাওড়া জেনারেল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে ভর্তি সমস্ত মহিলাদের কুশল কামনা করে ওনাদের হাতে সামান্য কিছু খাদ্য সামগ্রী, ফল, ডিম, জল ইত্যাদি প্রদান করেন এই সংস্থার সমস্ত সদস্যবৃন্দ।  চিকিৎসক দিবস উৎযাপনে রাজ্য জুড়ে ডাক্তারদের সন্মান জানানো হয়েছে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। তবে এইদিন চিকিৎসক দিবস উৎযাপনে নতুন মা ও সদ্যজাত শিশুদের হাতে উপহার সামগ্রী হিসেবে প্রয়োজনীয় খাদ্য উপকরণ তুলে দেওয়া হয়

ভারতীয় ব্যবসায়ী নেতা এবং একজন সমাজসেবী ২০২১-২০২২ সালের জন্য রোটারি ইন্টারন্যাশনালের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদন,কলকাতা:  ভারতীয় ব্যবসায়ী নেতা এবং একজন সমাজসেবী ২০২১-২০২২ সালের জন্য রোটারি ইন্টারন্যাশনালের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। চতুর্থ ভারতীয় যিনি ১১৬ বছরের পুরানো পরিষেবা সংস্থার নেতৃত্ব দেবেন। রিয়েল এস্টেট কোম্পানি স্কাইলাইন গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা এবং ক্যালকাটা-মহানগরের রোটারি ক্লাবের সদস্য শেখর মেহতা আজ বিশ্বজুড়ে ১.২ মিলিয়ন সদস্য বিশিষ্ট রোটারি ইন্টারন্যাশনালের ১১১তম সভাপতি হিসেবে তার এক বছরের মেয়াদ শুরু করেছেন। সভাপতি হিসেবে, মেহতা মেয়েদের নাগালের মধ্যে শিক্ষা এবং সম্পদ এনে দেওয়ার মাধ্যমে, ভবিষ্যতে নেতৃত্বের সুযোগ প্রদানের জায়গায় তুলে আনার জন্য সচেষ্ট হবেন।  মেহতা বলেন, "সমতা একটি মৌলিক মানবিক অধিকার, যা শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ এবং দীর্ঘমেয়াদি বিশ্বের জন্য প্রয়োজনীয়।" "তবুও, বিশ্বব্যাপী মেয়েরা এবং মহিলারা স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সহ নানা ক্ষেত্রে অসাম্যের মুখোমুখি হয় এবং অত্যন্ত সহিংসতা এবং অসামঞ্জস্যপূর্ণ দারিদ্র্যের সম্মুখীন হয়।  রোটারি, ক্লাব এবং জেলাগুলিকে সেই সব প্রকল্পগুলিকে অগ্রাধিকার দিতে উৎসাহিত করবে, যা তাদের সম্প্রদায় এবং সারা

জন্মদিন উৎযাপনে পথ কুকুর সেবা অমিত কুমারের ফ্যানেদের

Image
গোপাল দেবনাথ,কলকাতাঃ আমাদের দেশের নানা প্রান্তে সহ শহর কলকাতায় করোনা অতিমারীর কারণে বাজার হাট দোকান বাজার প্রায় অচল হওয়ার কারণে রাস্তার কুকুরদের চূড়ান্তভাবে খাদ্যের সমস্যায় পড়েছে। সেইসব পথ কুকুরের নিত্য খাবারের ব্যবস্থা করেছেন সাধারণ মানুষ থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। সেই সাথে বিভিন্ন থানার পুলিশ কর্মীদেরও দেখা যাচ্ছে কুকুরের জন্য নিত্য খাবারের ব্যবস্থা করতে। অমিত কুমার ফ্যান ক্লাব ও এই মহতী উদ্যোগে সামিল হয়েছে। বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী অমিত কুমারের ঊনসত্তরতম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে অমিত কুমার ফ্যান ক্লাব আয়োজন করছিল পথ কুকুরদের খাওয়ানোর কর্মসূচী। স্বাতীলগ্না বল, এক সমাজসেবীকার মাধ্যমে এই উদ্যোগে এগিয়ে আসে শিল্পীর অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাব। এই উদ্যোগ নিয়ে স্বয়ং অমিত কুমার বলেন," আমি খুব খুশি। পশু পাখি এদের ভালোবাসার মধ্যে কোনো কন্ডিশন থাকেনা। ওদের জন্য কিছু করলে ভগবানের আশীর্বাদ মেলে। আমার বাড়িতেও আমার স্ত্রী রীমা খুবই পশু ভক্ত। লীনাজিও কুকুর ভীষণ ভালোবাসেন। আমাদের বাড়িতে বিড়াল, কুকুর সবই আছে। বাবাও পশ্য ভালোবাসতেন।"প্রায় পঞ্চাশটার মতো পথ কুকুরের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। স্বাতীলগ্না ব