অনাহারে দিনবাস আশ্রমে
বিশ্বদীপ নন্দী, দক্ষিণ দিনাজপুর, ১৪ই অক্টোবরঃ সরকারি কোনো রকম সাহায্য না পেয়ে দিনের পর দিন অনাহারে দিন কাটাচ্ছে দক্ষিণ দিনাজপুরের কুশমণ্ডি ব্লকের অনাথ আশ্রমের শিশুরা ৷ একবারও মুখ তুলে চাইলেনও না সরকার। আশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা রঞ্জিত দত্ত 2014 সাল থেকে বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্তা ব্যাক্তিদের দরজায় দরজায় গেছেন৷ কিন্তু মেলেনি কোনো প্রতিশ্রুতি৷ একটি প্রাথমিক স্কুলে চাকরি করতেন তিনি ৷ নিজের বেতনের টাকা থেকেই আশ্রমের খরচ চালাতেন ৷ 2014 সালে অবসর নিলে শুরু হয় লড়াই ৷ প্রায় 21 বছর আগে যখন থেকে অসহায় দুস্ত বাচ্চাদের নিয়ে এই আশ্রম তৈরি করেন তখন থেকে বহু জায়গায় আশ্রমকে বড় করার জন্যে অনেক সাহায্য চান। এমনকি বিভিন্ন সরকারি দপ্তরেও বহুবার আবেদন করেন। কোনো ভাবেই সুরহা হয়নি। বর্তমানে এই অনাথ আশ্রমের প্রায় 90 জন শিশুকে নিয়ে অনাহারে কোনো রকমে দিন কাটছে রঞ্জিত বাবুর ৷
এখন শুধু সুদিন গোনার পালা। যদি একটু সরকার মুখ তুলে চান।
বিশ্বদীপ নন্দী, দক্ষিণ দিনাজপুর, ১৪ই অক্টোবরঃ সরকারি কোনো রকম সাহায্য না পেয়ে দিনের পর দিন অনাহারে দিন কাটাচ্ছে দক্ষিণ দিনাজপুরের কুশমণ্ডি ব্লকের অনাথ আশ্রমের শিশুরা ৷ একবারও মুখ তুলে চাইলেনও না সরকার। আশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা রঞ্জিত দত্ত 2014 সাল থেকে বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্তা ব্যাক্তিদের দরজায় দরজায় গেছেন৷ কিন্তু মেলেনি কোনো প্রতিশ্রুতি৷ একটি প্রাথমিক স্কুলে চাকরি করতেন তিনি ৷ নিজের বেতনের টাকা থেকেই আশ্রমের খরচ চালাতেন ৷ 2014 সালে অবসর নিলে শুরু হয় লড়াই ৷ প্রায় 21 বছর আগে যখন থেকে অসহায় দুস্ত বাচ্চাদের নিয়ে এই আশ্রম তৈরি করেন তখন থেকে বহু জায়গায় আশ্রমকে বড় করার জন্যে অনেক সাহায্য চান। এমনকি বিভিন্ন সরকারি দপ্তরেও বহুবার আবেদন করেন। কোনো ভাবেই সুরহা হয়নি। বর্তমানে এই অনাথ আশ্রমের প্রায় 90 জন শিশুকে নিয়ে অনাহারে কোনো রকমে দিন কাটছে রঞ্জিত বাবুর ৷
এখন শুধু সুদিন গোনার পালা। যদি একটু সরকার মুখ তুলে চান।
Comments
Post a Comment