গ্রেপ্তার নিখোঁজ সন্ময় বন্ধ্যোপাধ্যায়
নিজস্ব প্রতিবেদন, ১৮ই অক্টোবর, শুক্রবারঃ সঠিক তথ্য না দেখিয়ে জোরজুলুম চালিয়ে আচমকাই গ্রেপ্তার করা হয় পানিহাটি পুরসভার প্রাক্তন পৌরপিতা তথা কংগ্রেস নেতা সন্ময় বন্ধ্যোপাধ্যায়কে । বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কোনো অ্যারেস্ট ওরারেন ছাড়াই তাঁর বাসভবন থেকে খড়দহ থানার আইসি এসে গ্রেফতার করেন। কোনও খবর না দিয়ে আচমকা ৫০-৬০ জন পুলিশ এসে বাড়ি ঘেরাও করে। পুলিশদের হাতে টানা হিঁচড়াও হতে হয় তাঁকে। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজও করেন। বাড়ির মহিলারা প্রতিবাদ করলে তাদেরকে খুব বাজে ভাবে হ্যানস্থা করা হয়। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সন্ময় বন্ধ্যোপাধ্যায়ের পরিবারের লোকজন থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ করতে গেলে খড়দহ থানা সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে।
ঘটনাটি ঘিরে কংগ্রেস দলের সদস্যরা নানা বিষয়ে সমালোচনা করছেন। অনেকের মতে, সন্ময়বাবু বহুবার সোশ্যাল মিডিয়ায় রাজ্য সরকারের নানা কর্ম বিষয়ে সমালোচনামূলক মন্তব্য শেয়ার করেছেন। যার জন্যে তাঁকে বহুবার বিরোধী দলের কাছ থেকে হুমকি শুনতে হয়েছে। তাই কংগ্রেস নেতৃত্বের অভিযোগ, সেইসব সমালোচনা সহ্য করতে না পেরে রাজ্য সরকার প্রশাসনকে মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করেছেন।
স্থানীয় থানায় বারবার জিজ্ঞাসা করলে তারা পুরুলিয়া পুলিশদের কথা বলছে। তবে এখনও তাঁর মেলেনি কোনও খোঁজ। তাঁকে কোন থানায় রাখা হয়েছে বা কি অবস্থায় আছেন কিছুই জানাতে পারছেন না খড়দহ থানার পুলিশ। এখনও সন্ময়বাবুকে গ্রেপ্তারের সঠিক কারণও ধোঁয়াশার মধ্যে। ঘটনাটি ঘিরে চলছে এক বিরাট উত্তাল।
সন্ময়বাবুকে গ্রেপ্তারের প্রেক্ষিতে অধীর চৌধুরী মমতা বন্ধ্যোপাধ্যাইয়ের উদ্দ্যেশে সরাসরি মন্তব্য করেছেন, “দিদি আমাদের এইভাবে আক্রমণ করে দূর্বল করতে পারবেন না। প্রতিবাদ জানাচ্ছি নোংরা রাজনৈতিক সন্ত্রাসকে। বাংলার সকল কংগ্রেস কর্মীদের রাস্তায় নেমে সন্ময়বাবুর সাথে ঘটা এই অমানবিকতার বিচার চেয়ে প্রতিবাদ করুন।”
বাড়ির সদস্যরা সহ দলীয় কর্মীরা মিলে এখনও অল্লাশি চালাচ্ছে। আগামীকাল উত্তর ২৪ পরগণা জেলা শহর কংগ্রেসের সভাপতি তাপস মজুমদারের তত্বাবধানে দলীয় কর্মীরা মিলে খড়দহ থানা ঘেরাও করে প্রতিবাদ জানাবে বলে জানিয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন, ১৮ই অক্টোবর, শুক্রবারঃ সঠিক তথ্য না দেখিয়ে জোরজুলুম চালিয়ে আচমকাই গ্রেপ্তার করা হয় পানিহাটি পুরসভার প্রাক্তন পৌরপিতা তথা কংগ্রেস নেতা সন্ময় বন্ধ্যোপাধ্যায়কে । বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কোনো অ্যারেস্ট ওরারেন ছাড়াই তাঁর বাসভবন থেকে খড়দহ থানার আইসি এসে গ্রেফতার করেন। কোনও খবর না দিয়ে আচমকা ৫০-৬০ জন পুলিশ এসে বাড়ি ঘেরাও করে। পুলিশদের হাতে টানা হিঁচড়াও হতে হয় তাঁকে। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজও করেন। বাড়ির মহিলারা প্রতিবাদ করলে তাদেরকে খুব বাজে ভাবে হ্যানস্থা করা হয়। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সন্ময় বন্ধ্যোপাধ্যায়ের পরিবারের লোকজন থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ করতে গেলে খড়দহ থানা সেই অভিযোগ নিতে অস্বীকার করে।
ঘটনাটি ঘিরে কংগ্রেস দলের সদস্যরা নানা বিষয়ে সমালোচনা করছেন। অনেকের মতে, সন্ময়বাবু বহুবার সোশ্যাল মিডিয়ায় রাজ্য সরকারের নানা কর্ম বিষয়ে সমালোচনামূলক মন্তব্য শেয়ার করেছেন। যার জন্যে তাঁকে বহুবার বিরোধী দলের কাছ থেকে হুমকি শুনতে হয়েছে। তাই কংগ্রেস নেতৃত্বের অভিযোগ, সেইসব সমালোচনা সহ্য করতে না পেরে রাজ্য সরকার প্রশাসনকে মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করেছেন।
স্থানীয় থানায় বারবার জিজ্ঞাসা করলে তারা পুরুলিয়া পুলিশদের কথা বলছে। তবে এখনও তাঁর মেলেনি কোনও খোঁজ। তাঁকে কোন থানায় রাখা হয়েছে বা কি অবস্থায় আছেন কিছুই জানাতে পারছেন না খড়দহ থানার পুলিশ। এখনও সন্ময়বাবুকে গ্রেপ্তারের সঠিক কারণও ধোঁয়াশার মধ্যে। ঘটনাটি ঘিরে চলছে এক বিরাট উত্তাল।
সন্ময়বাবুকে গ্রেপ্তারের প্রেক্ষিতে অধীর চৌধুরী মমতা বন্ধ্যোপাধ্যাইয়ের উদ্দ্যেশে সরাসরি মন্তব্য করেছেন, “দিদি আমাদের এইভাবে আক্রমণ করে দূর্বল করতে পারবেন না। প্রতিবাদ জানাচ্ছি নোংরা রাজনৈতিক সন্ত্রাসকে। বাংলার সকল কংগ্রেস কর্মীদের রাস্তায় নেমে সন্ময়বাবুর সাথে ঘটা এই অমানবিকতার বিচার চেয়ে প্রতিবাদ করুন।”
বাড়ির সদস্যরা সহ দলীয় কর্মীরা মিলে এখনও অল্লাশি চালাচ্ছে। আগামীকাল উত্তর ২৪ পরগণা জেলা শহর কংগ্রেসের সভাপতি তাপস মজুমদারের তত্বাবধানে দলীয় কর্মীরা মিলে খড়দহ থানা ঘেরাও করে প্রতিবাদ জানাবে বলে জানিয়েছে।
Comments
Post a Comment