মনোজ দাস, কলকাতাঃ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস
উপলক্ষ্যে কলকাতার অনন্যাতে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো এক সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার। এই
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মানবাধিকারের ভারপ্রাপ্ত
আধিকারিকরা এবং প্রশাসনিক আধিকারিকরা।
গোপাল দেবনাথ , বেলঘরিয়া: ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ অনন্ত কাল ধরেই সন্মান জানানোর প্রচলন আছে। যে ব্যক্তি যে বিষয়ে গুণী তাকে সম্মানিত করে সেই ব্যক্তি বা সংস্থা নিজেরাই সম্মানিত হয়ে থাকে। এমনই এক সংস্থা হলো বলো কলকাতা টিভি পরিবার। গত ১৯ আগস্ট শনিবার কামারহাটি নজরুল মঞ্চে আয়োজন করেছিল তৃতীয় তম বর্ষ বঙ্গ গৌরব উৎসব সন্মান। এদিনের অনুষ্ঠানে বহু গুণী মানুষকে সন্মান জানালো এই সংস্থা। বঙ্গ গৌরব উৎসব এ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এই বাংলার গুণী সঙ্গীত শিল্পী এবং অভিনেত্রী মৌসুমী দাস। মৌসুমীর জন্ম অসমে হলেও এই বাংলা তার নিজের জন্মস্থানের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। এই প্রতিবেদক এই সংগীতশিল্পীকে সঙ্গীত জীবনের প্রথম দিন থেকেই খুব ভালোভাবে চেনেন। মৌসুমী র আরেকটি বড় গুন ও অত্যন্ত দয়ালু মনের মানুষ এবং পশুপ্রেমী। পেট ওয়েলনেস সোসাইটি নামে তার একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাও আছে। কুকুর ও বিড়ালের প্রতি তার ভালোবাসা দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এমনই এক প্রতিভাধর সংগীতশিল্পী মৌসুমী দাস কে সন্মান জানিয়ে বলো কলকাতা টিভি পরিবার সম্মানিত হলেন। এই অনুষ্ঠান মঞ্চেই মৌসুমী অসাধারণ সঙ্গীত পরিবেশন করে উপস্থিত দর্শকদের বাহবা কুড়িয়ে ন
সৃঞ্চিণী পোদ্দার, বেলঘরিয়া: নকল কাগজ দেখিয়ে OLX নামে এক অনলাইন অ্যাপের মাধ্যমে বিক্রি করা মোটরবাইক উদ্বার করলো বেলঘরিয়া থানার পুলিশ। অভিযোগ পেয়ে বেলঘরিয়া থানার তদন্তকারী অফিসার তদন্ত করে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঘুরে ঘুরে উদ্বার করেছে বেআইনি ৭টি স্কুটি। জানা যায় যে , যিনি অভিযোগকারী ও অন্য যারা ভুক্তভোগী তারা সকলেই olx অ্যাপের মাধ্যমে একজন অভিযুক্ত ব্যক্তির কাছ থেকে স্কুটি গুলো কেনেন। আর সেই স্কুটির কাগজপত্র সবই নকল ছিল। ইতিমধ্যে বেলঘরিয়া থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। আটক করা হয়েছে এই ঘটনায় অভিযুক্তকে। এখনো তদন্ত প্রক্রিয়া চলছে। এই চক্রের সাথে আর কেউ যুক্ত আছে কি না সেই সমস্ত বিষয়েও তদারকি করছেন বেলঘরিয়া থানার পুলিশ।
সৃঞ্চিণী পোদ্দার, কলকাতা: একটাই লক্ষ্য সকলের জন্যে কিছু করা। যাদের কথা কেউ ভাবে না। যাদের খোঁজ কেউ নেন না। তাদের পাশে দাঁড়াতে ছুটে যান নীলকন্ঠ চক্রবর্তী। করোনার মত মহামারী হোক কিংবা আমফানের মত প্রাকৃতিক বিপর্যয় হোক না কেন। নিজের পরিবারের লোক মনে ভেবে প্রয়োজনীয় জল, কোথাও খাবারও পৌঁছে দিয়েছেন নীলকন্ঠ। নিজের আয়ের কিছু অংশ দিয়ে নিজের একক প্রচেষ্টায় রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে মুমূর্ষ রোগীদের রক্তের ঘাটতি মেটাতে উদ্যোগী হন তিনি। আবার সেই সমস্ত রক্তদাতাদের উৎসাহ দিতে নিজের পকেট থেকে টাকা ব্যয়ে নানা রকম উপহারও দেন নীলকন্ঠ চক্রবর্তী। কারোর কাছে ভগবান। আবার কারোর কাছে বিশিষ্ট সমাজ সেবক। এক ডাকে যাকে সব সময় পাওয়া যায় অসহায়ের সহায় তিনি হলেন নীলকন্ঠ চক্রবর্তী। তার একান্ত প্রচেষ্টায় সুন্দরবন সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে বিশেষ স্বাস্থ্য পরীক্ষা শিবিরের আয়োজন করেছেন নিজে। আবার অনেক সময় শ'য়ে শ'য়ে মানুষদের হাতে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছেন। গাছ লাগিয়ে সুস্থ সমাজ গড়ার বার্তা তুলে দিতেই পিছু পা হননি তিনি। করোনা আ
Comments
Post a Comment